চিন্তা ভাবনা

অনলাইনে প্রকাশিত চিন্তা-ভাবনা সমগ্র

Meme of the century!

বিরুপ পরিবেশে গ্রোথ বেশী হওয়ার কথা। কারণ, ঐ পরিবেশ থেকে বের হওয়ার জন্য মানুশ আপ্রাণ লড়ার, লেগে থাকার প্রেরণা পেতে পারে।

ঠিক এরকম একটা জায়গা পৃথিবীর কোথাও থাকলে ভালো হতো। এই গাছটার নিচে বইসা থাকতাম। এই পরিবেশটার VR সংস্করণ বানানোর প্ল্যান আছে। একটা Oculus Rift কেনা দরকার।

VR যখন অনেক উন্নত হবে তখন মানুশ তাদের প্রিয় প্রিয় পরিবেশ তৈরির কাষ্টম অর্ডার দিবে বলে আমার মনে হয়। ফেসবুক তো VR দিয়ে রিমোট অফিস মিটিং চালু করতেছে। এন্টারটেইনমেন্ট থেকে শুরু করে ট্রাভেল পর্যন্ত VR দিয়ে হবে একসময়। ব্রেইন চোখ থেকে ইনপুট নিয়ে আমাদেরকে যে বাস্তবতা দেখায়/উপলদ্ধি করায়, ঐ লেভেলের সিমুলেশন একসময় VR দিয়ে সম্ভব হবে। গায়ে বৃষ্টি-বাতাস লাগার অনুভূতি, ফুলের গন্ধ, এসবও কৃত্তিমভাবে ব্রেইনের ভেতরে তৈরি করা সম্ভব। তখন এই পরিবেশ বাস্তব থেকেও বেশী ভালো লাগবে আপনার। কারণ, বাস্তবে আপনার নাক, চোখ ও নার্ভ সিস্টেম অতটা ভালো না দুনিয়ারে পুরোপুরি ফিল করার জন্য।

সহজ জীবন - ৭ এবং সহজ জীবন - ১৭

কাউকে দেখিয়ে দেয়ার জন্য লক্ষ্য স্থির করবেন না। এটা খুব ছোট ব্যাপার। লক্ষ্য অনেক বড় হতে হয়। তাছাড়া, যাকে দেখিয়ে দিতে চাচ্ছেন, সে ইরিলিভেন্ট হয়ে যাবে শিঘ্রই। তখন মোটিভেশন হারিয়ে ফেলবেন।

এছাড়াও এটা আপনার ভেতরে অশান্তি তৈরি করবে। ক্রিয়েটিভিটির জন্য ইনার পীস লাগে।

ফ্যান খুলে পড়ার বেশ কয়েকটা ঘটনা দেখলাম গত এক মাসে। আমার বাসায় সিলিং ফ্যানের সিকিউরিটির জন্য একটা এক্সট্রা তার আছে যেটা দিয়ে ফ্যান লক করে রাখা হয়। কিন্তু, যদি ফ্যান স্ট্যান্ড ভেঙ্গে পড়ে যায়, তাহলে তো কিছু করার নেই। কি পরিমান বাজে ম্যাটেরিয়াল দিয়ে ফ্যান তৈরি হলে এরকম ঘটনা ঘটতে পারে!

এসব কেন ঘটছে? ফ্যান কোম্পানীগুলোর মান নিয়ন্ত্রনের দায়িত্ব কাদের? যেসব কোম্পানীর ফ্যান এভাবে ভেঙ্গে পড়ছে, সেসব কোম্পানীর বিরুদ্ধে কি কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করার উপায় আছে?

এসব ঘটতে থাকলে আপনি আমি কেউই নিরাপদ নই। এমনকি এই পোস্টটা লিখে পোস্ট করার আগেও তো আমার ফ্যানটা খুলে মাথার উপরে পড়তে পারে।

ছবিঃ অসীম পিয়াস-এর টাইমলাইন থেকে নেয়া।

[image]

বাংলাদেশের শিক্ষা-ব্যবস্থার একটা মৌলিক সমস্যা হচ্ছে মুখস্ত বিদ্যা। এই মুখস্ত বিদ্যা থেকে বের হয়ে আসার প্রথম ধাপ হচ্ছে বিসিএস এক্সামকে মুখস্ত-বিদ্যা মুক্ত করা।

মাঝে মাঝে ভাবি, দুই মাস আগে যদি করোনাতে মরে যেতাম, কী হতো এখন? কতজন আসলেই মিস করতো? সম্ভবত, কেউই না!

বৈদ্যুতিক তারের জঞ্জালে ভরা মিথ্যে কথার শহরেও চাঁদ উঠে।



MacBook Pro M1 এর সেকেন্ড জেনারেশনের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। আগামী মাসে সম্ভবত আসতে যাচ্ছে। একটা ফাইনাল লিকে যে ডিজাইন দেখলাম, অসাধারণ। আইফোনের মতই চারকোনা টাইপ ডিজাইন করে ফেলছে শুনলাম।

যাহোক, আমার বর্তমান ম্যাকবুক প্রো-টা বেচে দেব। ২০১৮-তে কিনেছিলাম এবং ২০১৯-এ ওয়ারেন্টি পিরিয়ড শেষ হওয়ার ১ সপ্তাহ আগে কিছু সমস্যা দেখা দেয়ায় অ্যাপল স্টোরে পাঠিয়েছিলাম, ওরা নতুন একটা দিয়ে দিয়েছিলো। এর মাঝে আমি আরেকটা মেশিন কালেক্ট করে ফেলি, ফলে নতুন ম্যাকবুকটা খুব বেশী ব্যবহার করা হয়নি। ব্যাটারি সাইকেল কাউন্ট ১৭৬ মাত্র (কমেন্টে স্ক্রিনশট দিয়েছি)।

কেউ কিনতে আগ্রহী হলে ইনবক্সে জানাতে পারেন।

মানুশ সম্পর্কে যাদের ধারণা যত বেশী নেগেটিভ, তাদের তত বেশী প্রতারিত হওয়ার চান্স থাকে। কারণ, বাস্তবে কোন মানুশই অতটা খারাপ নয় যতটা তারা ভাবে। ফলে, যখন কোন মানুশের সাথে গভীরভাবে মিশতে যায় তখন তারা সহজেই অবাক হয়ে ভাবতে থাকে- 'আরেহ, এতো পুরাই অন্যরকম, ভালো!' অল্প কয়েকটা প্যারামিটার এদেরকে বিভ্রান্ত করে দিতে পারে।

Trivuz Alam

Trivuz Alam

কাজ করি তথ্যপ্রযুক্তি নিয়ে, বাদবাকী সব ভালো লাগা থেকে করা। নতুন কিছু শিখতে ভালো লাগে। গেমিং, বই পড়া, ফটোগ্রাফি, ভ্রমণ করা হয় ভালো লাগার জায়গা থেকে। আর ভালো লাগে চিন্তা করতে। সেসব চিন্তার কিছু কিছু প্রকাশ করবো এখানে।

সাম্প্রতিক লেখা

যেসব টপিক নিয়ে লেখালেখি করছি