অনলাইনে প্রকাশিত চিন্তা-ভাবনা সমগ্র
পরিবহন মালিকরা যাত্রীদের ভোগান্তি সৃষ্টি করলে তারা কি ভোক্তা অধিকারে মামলা করতে পারে?
জনগনের ক্ষমতা শুধুমাত্র ভোটের মাধ্যমে সরকার পরিবর্তন করা না, জনগনের আরো অনেক ক্ষমতা আছে। সিন্ডিকেট ভাঙার ক্ষেত্রে জনগনের ক্ষমতার একটা নমুনা দেখতে পাচ্ছি কোরবানীর চামড়ার বিষয়ে। একটা ফেসবুক পোস্টে দেখলাম কোরবানীর গরুর চামড়া কার্পেটে রুপান্তর করে দেয়া অফার দিয়েছে মাত্র ৮৫০ টাকার বিনিময়ে। ১৫-২০ হাজার টাকার নিচে এধরনের একটা চামড়ার কার্পেটের পাওয়া সম্ভব না, ফলে পাবলিক এই অফার খাচ্ছে ভালোই।
এরা অথেনটিক কিনা কিংবা কতটুকু কী করতে পারবে জানি না, কিন্তু ধরনের উদ্যোগ সামনে আরো দেখা যাবে। সিন্ডিকেটওয়ালারা সামনে ন্যায্য মূল্যেও আর গরুর চামড়া পাবে না।
এভাবে সব সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধেই জনগন একদিন কিছু না কিছু দাঁড় করিয়ে ফেলবে। এটাই জনগনের প্রকৃত শক্তি।
বাংলাদেশ দেখার বেস্ট টাইম হলো বর্ষাকাল। কিংবা শরৎ…
[photo]
ভ্রমণের সময় এমনিতেই মাথায় নানা ধরনের চিন্তা-ভাবনা ঘুরতে থাকে যা ঢাকায় বসে থাকলে আসে না। বিশেষ করে গভীর রাতের ভ্রমণে ভাবনাগুলো আরো গভীরে চলে যায়। তো, ভাবছিলাম জীবন-মৃত্যু নিয়ে। মানুশ কেন বেঁচে থাকতে চায়? এই বিষয়টা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে ভেবে আমি দু'টো বিষয় পেয়েছি—
১) মানুশ আসলে নিজের জন্য বাঁচে না, সে বেঁচে থাকে অন্যের জন্য। পৃথিবীতে আর কেউ না থাকলে সে বেঁচে থাকার চেষ্টা করতো না হয়তো।
২) অস্তিত্বহীনতার চিন্তা খুব ভয়াবহ ব্যাপার। বিশেষ করে যারা পরকালে বিশ্বাস করে না, তাদের জন্য মৃত্যুর মাধ্যমে নিজের অস্তিত্ব হারিয়ে যাওয়ার যে ভাবনা, এটা থেকে সে পালাতে চায়। এজন্য নিজেকে অমর/স্বরণীয় করে রাখতে চায়। এটা নিজের অস্তিত্বহীনতার চিন্তা থেকে বাঁচার একটা প্রয়াস মাত্র।
অস্তিত্বহীনতার চিন্তা যে কতটা ভয়াবহ, এটা বুঝার জন্য আপনাকে শুধুমাত্র এই ব্যাপারটা ভাবতে হবে—
'আমাকে যদি সৃষ্টি করা না হতো' কিংবা 'আমি যদি জন্ম না নিতাম'
ভেবে দেখেন। দুই দিন সময় দিলাম ????
বিশ্বাসীদের ক্ষেত্রে মৃত্যু ভয়াবহ কিছু না। কারণ, মৃত্যুর মাধ্যমে তার অমরত্বের শুরু। তবে, এই লেভেলের ঈমানদার রেয়ার।
আমি নিজে কি মৃত্যুকে ভয় পাই? মোটেও না। বরং মৃত্যুর পরের জগত নিয়ে আমার ভেতরে খুব ছোটবেলা থেকেই অনেক আগ্রহ। অনেক ভেবে দেখলাম, আমি মারা গেলে আমার নিজের তেমন কোন ক্ষতি নেই (কিছু লোকের কাছ থেকে ক্ষমা চাওয়া বা পাওয়ার নিশ্চয়তাটা না থাকা বাদে)। আমি মারা গেলে মূলত আমার নিজের জন্য ভালো। খারাপ হচ্ছে আমার ফ্যামিলি ও প্রিয়জনদের জন্য। আরেকটা খারাপ হচ্ছে আমার অসম্পূর্ন প্রজেক্টগুলোর জন্য, যেগুলো একসময় কোটি কোটি লোকের উপকার করবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস আছে।
এছাড়া আর কী?
আর তেমন কিছু নেই আসলে। এই জগতে জীবনের আলটিমেট লক্ষ্য হচ্ছে মৃত্যু। ব্যক্তির জন্য মৃত্যু একটা ভালো ব্যাপার।
আদা চা, এনিওয়ান? বৃষ্টিতে ভিজে হালকা ঠান্ডা লেগে গেল। পুরোপুরি ধরার আগেই আদা চা ট্রিটমেন্ট! [photo]
সহজ জীবন - ২৪
(ক্যারিয়ারে প্রবেশের আগে) স্মার্টফোন জিনিষটা পড়ালেখা, ক্যারিয়ার ও জীবনের জন্য ক্ষতিকর। এডাল্টদের জন্যও এটা ক্ষতিকর যদি কেউ এর সঠিক ব্যবহার না জানে।
আর ভার্সিটিতে উঠার আগে স্টুডেন্টদের স্মার্টফোন দেয়া উচিত না। যোগাযোগের জন্য বাটন ফোন দেয়া যেতে পারে।
অনলাইন ক্লাশের জন্য যে কয়জন আমার কাছে কী ফোন কেনা উচিৎ জানতে চেয়েছে, তাদের সবাইকে বলেছিলাম ট্যাবলেট কিংবা ল্যাপটপ কিনতে। একটা মিড রেঞ্জ ফোনের দামে কিন্তু একটা ল্যাপটপ পাওয়া যায়।
পড়ালেখা ও গবেষণার জন্য ল্যাপটপ যেমন সুবিধাজনক তেমনি সারাক্ষন ব্যবহারের জন্য অসুবিধাজনক। আর এজন্যই ল্যাপটপ ভালো।
লোডশেডিং ফিরে ফিরে আসে
প্রাক্তন প্রেমিকার মতন।
Meme
What is the main reason for divorce?
Ans: Marriage
দশ ইঞ্চি বুক রিডার ক্যারি করা কঠিন বলে পকেট সাইজের (৮ ইঞ্চি) ড্যুয়াল স্ক্রিন বুক রিডার ডিজাইন নিয়ে গবেষণা করছি যাতে এভাবে বই পড়া যাবে। এটা কেমন হবে বলে আপনি মনে করেন? (পড়ার সময় অন্য স্ক্রিনে নোট নেয়ার ইন্টারফেসের ছবি কমেন্টে)
সহজ জীবন - ২৩
একজন ব্যক্তির তিনটা জগৎ থাকে—
১. ফ্রেন্ডস এন্ড ফ্যামিলি নিয়ে একটা জগৎ
২. ক্যারিয়ার-ব্যবসা বা জাগতিক কাজকর্মের আরেকটা এবং
৩. নিজের ব্যক্তিগত জগৎ
এই তিন জগতের নিয়ম ও প্রায়োরিটি আলাদা আলাদা। যারা এক জগতের সাথে আরেক জগতকে গুলিয়ে ফেলে, তাদের নিয়েই ঝামেলাটা হয়। এই যেমন— ফ্রেন্ডস এন্ড ফ্যামিলি জগতে আবেগ অনেক গুরুত্বপূর্ন। কিন্তু সেই আবেগ যদি আপনার ক্যারিয়ারে একই রকম প্রায়োরিটি পায়, তাহলে আপনি প্রফেশনাল হতে পারবেন না।
এক জগতের কোন গুরুত্বপূর্ন নিয়ম অন্য জগতে কম গুরুত্বের কিংবা নিষিদ্ধও হতে পারে। এগুলো যে যত ভালো জানে ও বুঝে, সে তত ভালো করতে পারে।