অনলাইনে প্রকাশিত চিন্তা-ভাবনা সমগ্র
অস্ট্রেলিয়ার এক শহরের ছবি এটা। ডেভেলপার কোম্পানী ৫০ মিলিয়ন ডলার পর্যন্ত সেধেও এই লোকের জমি কিনতে পারে নাই। পরে এই লোকের জমির চারপাশে গড়ে উঠেছে শহর।
উন্নয়ন মানে শুধু দালান-কোঠা-ব্রিজ না! একটা দেশের নাগরিকদের অধিকারের মূল্য যত বেশী সেই দেশ তত উন্নত।
ড্রিমার ওয়ার্ল্ড গেমটারে TC Play (টাউন-সেন্টার প্লে) নামে রি-ব্রান্ডিং করতেছি। ভার্সিটিয়ানের ফিচারগুলোর টেস্টার তৈরি করতে গিয়ে মূলত ড্রিমার ওয়ার্ল্ডের জন্ম হয়েছিলো। ভার্সিটিয়ানের সকল ফিচার + আরো অনেক কিছু মিলে হচ্ছে থিংকার ক্লাউড। টাউন-সেন্টার যেটার অংশ।
টাউন-সেন্টার মূলত একটা টাউন হাব, যেখানে একটা শহরের সকল কিছু আছে। আর TC Play হচ্ছে সেই টাউনের ভার্চুয়াল রূপ। রিয়েল টাউন-সেন্টারে আপনি রিয়েল নিউজ পড়বেন, বাচ্চার জন্য রিয়েল টিউটর খুঁজবেন, বাজার থেকে রিয়েল পণ্য কিনবেন, রিয়েল এডুকেশন/স্কিল গেইন করবেন, রিয়েল জব খুঁজবেন। TC Play-তে এগুলো সবই হবে তবে ভার্চুয়ালি। মানে, টাউন-সেন্টারে যা যা করা যাচ্ছে ওখানেও তা করা যাবে, তবে আপনার যেভাবে ইচ্ছা করতে পারবেন। অতিরিক্ত যেটা আছে সেটা হলে গেমের ভেতরে লাইফ-পার্টনার খুঁজে বিয়ে করতে পারবেন, বাচ্চা হবে এবং সেই বাচ্চারে প্রপার প্যারেন্টিং দিয়ে সফল হতে সাহায্য করতে পারবেন। এভাবে ২/৩ বছর পর পর নতুন জেনারেশন তৈরি হবে।
আমাদের এক দিন = TC Play-তে ৩০ দিন বা ১ মাস বা ৭২০ ঘন্টা। ১২ দিন গেমটা খেলা মানে আপনার বয়স ১ বছর বেড়ে গেল। রিয়েল লাইফে এক বছর পার হলে TC Play-তে ৩০ বছর ৪ মাস চলে যাবে। ফলে, আজকে আপনার নেয়া একটা সিদ্ধান্ত ৩০ বছর পর কেমন প্রভাব ফেলতে পারে আপনার জীবনে, তার সিমুলেশন দেখতে পাবেন। এই গেমটার এডুকেশনাল ভ্যালু আছে। থিংকার কিডস ও স্কুলে এটা ইন্টিগ্রেট করবো ভবিষ্যতে।
আগামী বছর জানুয়ারী বা ফেব্রুয়ারীর মাঝামাঝি নাগাদ পাবলিক বেটা এভেইলেবল হবে।
আমাদের ফটোগ্রাফের কপিরাইট ঝামেলা মিটিয়ে দিয়েছে আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স। এই ব্যাকগ্রাউন্ডটা DALL-E 2 দিয়ে জেনারেট করা। রিয়েল ইমেজের চাইতে DALL-E-র ইমেজগুলো দেখলাম বেটার।
টাউন-সেন্টার সোশ্যাল মিডিয়া পুরোপুরি চালু হয়ে যাওয়ার পর ফেসবুক একাউন্ট ডি-একটিভেটেড করে দেব।
অক্টোবরের ১০ তারিখে অফিশিয়ালি চালু করলেও অক্টোবরের ১ তারিখ থেকেই ঢাকা টাউন-সেন্টারে নিউজ আপডেট দেয়া শুরু করবো আমরা। স্থানীয়, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সকল গুরুত্বপূর্ন খবরের টিকার ও নিউজ পেপারগুলোর ব্যাক লিংক পাওয়া যাবে। নিউজপেপারগুলো চাইলে এখানে প্রতিনিধি নিয়োগ করতে পারবেন, আমরা আপনাদের একটা এডমিন প্যানেল দেব যেখানে নিউজ আপডেট করতে পারবেন। ফেসবুক পেজের মতই হবে বিষয়টা।
ইন্টারনেটে অসংখ্যবার ভাইরাল হওয়া একটা ছবি এটা, island of Elliðaey. মাছ ধরার সরঞ্জাম + ইলমাস্কের সোলার হোম + স্টার লিংক কানেকশন + কৃষি কাজের কিছু সরঞ্জাম সাথে নিলে এরকম একটা জায়গায় আমি আরামসে বাকী জীবন কাটিয়ে দিতে পারবো।
কিছু অসাধু ফেসবুক পেজের কারণে অনলাইনে পোষাক বিক্রি করে যারা তাদের ক্ষতি হচ্ছে। গতকালকেও একটা শপ থেকে দুইটা ট্রাউজার অর্ডার করে রিটার্ন করতে হয়েছে। আমার নগদ লস হলো শিপিং এর ১০০ টাকা কিন্তু বড় লস হচ্ছে এরপর অন্য কোথাও অর্ডার না করার চিন্তা। অথচ, ভালো শপ তো আছে, তাদের মূল্যায়ণ করার কোন ম্যাকানিজম এদেশে এখনো নাই। টাউন-সেন্টার থেকে এধরনের ম্যাকানিজম আমরা দাঁড় করাবো। ভালোদের মূল্যায়ণ জরুরী।
কেউই তার নিজের মত সমাজ তৈরির বিরুদ্ধে কোন মতামত সহ্য করতে পারে না। সে যে মত বা পথেরই হোক না কেন।
এই ২০২৩ সালে তেলের গাড়ি কেনা বোকামী। এগুলোর কোন রিসেল ভ্যালু থাকবে না আর কয়েক বছরের ভেতরে। কিন্তু ইলেকট্রিক গাড়ি যে কিনবেন, তারও কোন উপায় নাই। ৮৭ হাজার ডলারের একটা ইভি দেখলাম দেড় লাখ ডলারে বিক্রি হচ্ছে ঢাকায়। ইভিতে ইমপোর্টে ট্যাক্স তুলে দেয়া উচিত। ঐদিকে তেসলা তাদের গাড়ির দাম কমাচ্ছে কিন্তু বাংলাদেশ থেকে কেনার কোন উপায় নাই।
প্রতিটা দেশ ও টাউন-সেন্টারের ব্যাকগ্রাউন্ডে যে ছবিগুলো ব্যবহার করছি, এগুলো স্টক ফটো কিংবা গুগল থেকে ব্যবহার না করে ফটোগ্রাফারদের থেকে সরাসরি নিতে চাচ্ছি। যারা ছবি ডোনেট করবেন, স্ক্রিনের বাম দিকে আপনাদের নাম ও প্রোফাইলের লিংক জুড়ে দেয়া হবে।
ভবিষ্যতে টাউন-সেন্টার থেকে অনেক লোক ফটোগ্রাফার হায়ার করবে, তখন এই ব্যাকলিংক আপনাদের জীবিকাতেও সাহায্য করবে। ছবিগুলো এরকম ভাইব্রেন্ট হলে ভালো হয় এবং উপরের অংশটা এরকম হতে হবে যেন টাউন-সেন্টার লোগোটা ও মেনুগুলো পরিষ্কার দেখা যায়। বাংলাদেশ ও ৬৪ জেলার মোট ৬৫-টা ছবি + আরো ২৪৬টা দেশের ২৪৬টা ছবি লাগবে।