চিন্তা ভাবনা

অনলাইনে প্রকাশিত চিন্তা-ভাবনা সমগ্র

সোশ্যাল মিডিয়াগুলো সব পেইড হয়ে গেলে কী করবেন?

ইউরোপে মাসে ১৭ ডলার পে করে বিজ্ঞাপণমুক্ত ফেসবুক/ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারের সুবিধা আসছে। টুইটারও (X) একদিন সকল ইউজারের জন্য পেইড হয়ে যাবে। ইলন মাস্ক কিছুদিন আগে এরকম একটা আলাপ তুলেছিলেন (লিংক কমেন্টে)।

রহস্য একটা শক্তিশালী মোটিভেশনাল ফোর্স হিসাবে কাজ করে। সবজান্তারা এই ফোর্সটা থেকে বঞ্চিত।

বড় ধরনের একটা ভূমিকম্প হলে ঢাকা শহর এমনভাবে কলাপস করবে যে রিস্টোর করতে কয়েক যুগ লেগে যেতে পারে। এতে আপনি মরে গেলে তো বেঁচে গেলেন, বেঁচে থাকলে ব্যাকাপ প্ল্যান কী?

টাউন-সেন্টারের নিউজ ফিচারটা অর্ডিনারি নিউজ শেয়ারিং সার্ভিস না। এখানে আমরা দেশী-বিদেশী বড় বড় ঘটনাগুলোর সামারি, টাইমলাইন, নিউজ লিংক, সোশ্যাল মিডিয়ার আলাপ, ভিডিও/ডকুমেন্টরিসহ আপডেট করতে থাকবো। ফলে, এক পেজ থেকে আপনি সবকিছু জানতে পারবেন এবং আপডেটেড হতে পারবেন।
আগামী ১০ অক্টোবর থেকে নিয়মিত নিউজ/ইভেন্ট আপডেট শুরু হবে।

পেপারফ্লাই বেশ ভালো সার্ভিস ছিলো। ২০০ কোটির উপরে ফান্ড রেইজ করেছে গত কয়েক বছরে। তারপরেও তাদের সার্ভিস বন্ধ হয়ে গেল। অনেকে অনেক কথা বলছে এটা নিয়ে।

পৃথিবীতে এধরনের ঘটনা কমন। ফেইলড স্টার্টাপ লিখে সার্চ দেন, অনেক আর্টিকেল গবেষণা ও বই পাবেন। পড়তে শুরু করলে দেখবেন কিছু কমন মিসটেক সকলেই করে। পেপারফ্লাইয়ের মিসটেকগুলোও কমন মিসটেক।

অনেকের ধারণা যত ফান্ডিং নেয়া যায় তত ভালো। মোটেও না! ফান্ডিং একদমই না নিয়ে যতদিন চালাতে পারবেন তত ভালো। আর প্রাইভেট এনটিটি বজায় রেখে যদি ইউনিকর্ন হতে পারেন, সেটার উপরে আর কিছু হতে পারে না। এত দ্রুত স্কেল আপ করতেই হবে কেন?



এটা পৃথিবীর প্রথম VR ইন্টারভিউ যেখানে শত মাইল দূর থেকে দুইজন মেটাভার্সে কথা বলছে। একজন আরেকজনের থ্রিডি এভাটার দেখতে পাচ্ছে যেটা কার্টুন এভাটারের মত না বরং একদম রিয়েল মানুশটাকে দেখাচ্ছে এবং তার সকল এক্সপ্রেশন রিয়েল টাইমে রেন্ডার করছে। এটা যেহেতু ভিডিও না সেহেতু এতে অনেক কম ডাটা কনজিউম হচ্ছে আবার 3D হওয়াতে মনে হবে অন্যজন আপনার পাশেই বসে আছে।

এধরনের প্রযুক্তির প্রভাব অনেক কিছুর উপরে পড়বে। অনলাইন মিটিং, ক্লাশ রুম থেকে শুরু করে অনেক কিছুতে। এমনকি গাড়ি/বিমান ও ট্রান্সপোর্ট মার্কেটেও।

এটা একটা সিম্পল টেক্সট ট্রান্সফর্মার। সাথে ওয়ার্ড ও ক্যারেক্টার কাউন্টার আছে। নিজের কাজের সুবিধার জন্য বানিয়েছিলাম, ভাবলাম সবার জন্য শেয়ার করি। টেক্সট ট্রান্সফর্ম শুধুমাত্র ইংরেজী ভাষায় কাজ করবে। বাংলা ভাষায় তো ছোট হাতের বড় হাতের অক্ষর নাই। বাংলার জন্য ওয়ার্ড কাউন্টার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন।



মেটার এই নতুন VR একটু আগে রিলিজ হলো। এই সংস্করণটা আসলেই ভালো করছে। স্যাডলি ডিসেম্বরের আগে আম্রিকা থেকে কেউ আসতেছে না। ১০ অক্টোবর রিলিজের সাথে সাথে পাওয়ার কোন উপায় থাকলে ভালো হতো।
আমি আরেকটা বিষয় ভাবতেছিলাম। এত পাওয়ারফুল চিপ দিয়ে এতকিছুসহ এটার দাম যদি মাত্র ৫০০ ডলার হয়, তাহলে স্মার্টফোনগুলোর দাম এত বেশী হয় কেন?

"আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা বা পড়ালেখার ধরনটাও নিশ্চয়ই বদলানো উচিত। অভিজ্ঞতা থেকে আমি জানি, এখানে পাঠ্যবইয়ের পেছনে সময় দেওয়াটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। বাইরের পৃথিবীতে কিন্তু ব্যাপারটা তা নয়। সেখানে কাজের অভিজ্ঞতার গুরুত্ব বেশি। তাই বিভিন্ন ধরনের কাজ করো। ঝুঁকি নাও। খোঁজো, কোন কাজটা তুমি ভালোবাসো। সেটাই মন লাগিয়ে করো। স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির অধিকাংশ ছাত্র তাদের মেজর ঠিক করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শেষ বর্ষে উঠে। কারণ এর আগে পর্যন্ত তারা তাদের আগ্রহের বিষয়টা অনুসন্ধান করে। একাডেমিক পড়ালেখাও গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু ততটা নয়, যতটা গুরুত্ব আমরা দিই।"

— সুন্দর পিচাই (CEO, Google)

এই কথা বাংলাদেশের অভিভাবকদের বুঝাতে আমাদের আরো এক যুগ লাগবে হয়তো।

ফুড নিয়া ঘাঁটাঘাটি করতে গিয়ে দেখলাম ঢাকার চাইতে ঢাকার বাইরের জেলা শহরগুলোতে ফুডের দাম বেশী। চাঁদপুরে ৪০০ টাকায় যে বার্গার বিক্রি করে, ঢাকায় এটা ১৫০ টাকায় বেচলেও কেউ খাবে না।

ঢাকার বাইরে ফুডের দামের এই অবস্থা হওয়ার পেছনে কারণ খুঁজতে গিয়ে এখন পর্যন্ত যা পেলাম তা হচ্ছে- গ্রামের দিকে যেসব ফ্যামিলির লোক দেশের বাইরে চলে গিয়েছে এরা এসে শহর দখল করেছে। এরপর শহরের জমি খাবার বাড়িভাড়া সবকিছু ওভার প্রাইসে কনজিউম করা শুরু করেছে (যেহেতু হিসাব ছাড়া বিদেশী টাকা পাচ্ছে)।

Trivuz Alam

Trivuz Alam

কাজ করি তথ্যপ্রযুক্তি নিয়ে, বাদবাকী সব ভালো লাগা থেকে করা। নতুন কিছু শিখতে ভালো লাগে। গেমিং, বই পড়া, ফটোগ্রাফি, ভ্রমণ করা হয় ভালো লাগার জায়গা থেকে। আর ভালো লাগে চিন্তা করতে। সেসব চিন্তার কিছু কিছু প্রকাশ করবো এখানে।

সাম্প্রতিক লেখা

যেসব টপিক নিয়ে লেখালেখি করছি