চিন্তা ভাবনা

অনলাইনে প্রকাশিত চিন্তা-ভাবনা সমগ্র

মায়ানমারে সেনা সরকার পতন হয়ে গনতান্ত্রিক সরকার আসলে ওদের উন্নতি শুরু হবে। ওরা যত উন্নত হবে ওদের সাথে আমাদের বানিজ্যিক সম্পর্ক তত বাড়বে এবং সেটা আমাদের জন্য ভালো হবে।

কলকাতার মার্কেটগুলোতেও বাংলাদেশীদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করেন প্লিজ!

গত একমাস ধরে আমি জেনারেশন জি বা Gen Z-র কারিশমা দেখতেছি। বিলিয়ন ডলারের প্রোপাগান্ডা Gen Z-র কাছে এসে ধরা খেয়ে গেছে।

পিলিজ, ডু ইট! বয়কট বাংলাদেশি পন্য। বিশেষ করে ইলিশ মাছ... :)

ফেসবুকে কোন বিষয়ে হেল্প চেয়ে আমি কখনো নিরাশ হইনি। কৃতজ্ঞতা! কিন্তু, সবাই সম্ভবত এতটা ভাগ্যবান না। এরকম কোন ব্যবস্থা দাঁড় করালে কেমন হয়— যেখানে সকলেই হেল্প চেয়ে হেল্প পাবে?
মনে করেন আপনার একটা তথ্য দরকার। অনেক ঘাঁটাঘাটি করলে হয়তো তথ্যটা পেয়ে যাবেন; কিন্তু আপনার সেই সময় নেই। তাই আপনি সামান্য টাকা/ক্রেডিট অফার করলেন তথ্যের জন্য। এই যেমন ৫ বা ১০ টাকা। যিনি তথ্য দিতে পারবেন তিনি টাকাটা পাবেন। এতে দুইজনেরই লাভ।

কেউ যদি প্রতিদিন ১০০ লোকরে ১০০ তথ্য দিয়ে হেল্প করে ৫০০ টাকা ইনকাম করতে পারে, সেটা তো ভালো। ফলে, হেল্প করার লোকের অভাব হবে না। তথ্য জানার জন্য ৫/১০ টাকা খরচ করতে চাইবে কতজন, সেটাই দেখার বিষয়।

টাউন-সেন্টারের প্রশ্নোত্তর মডিউলে এই পেইড প্রশ্নোত্তরের অপশন যোগ করতেছি।

আগামী কয়েক বছরের ভেতরে পৃথিবীজুড়ে বিদ্যুৎ সংকট শুরু হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ইলেকট্রিক গাড়ি, AI এবং হিটিং সিস্টেম সমস্ত বিদ্যুত কনজিউম করে ফেলবে। ফলে বিশ্বজুড়ে ব্ল্যাক আউট শুরু হওয়ার সম্ভবনা দেখা দিচ্ছে।

এই বিপুল পরিমান বিদ্যুতের চাহিদা যদি মেটানো না যায় তাহলে ইউরোপের অধিকাংশ অঞ্চল ও আমেরিকার একটা বড় অংশ বসবাস অনুপোযোগী হয়ে পড়বে। বিশেষ করে জীবাশ্ম জ্বালানী ফুরিয়ে যাওয়ার পর।
প্রচন্ড ঠান্ডার হাত থেকে বাঁচার জন্য ফিউল হিসেবে কাঠ এখানে বিকল্প হতে পারবে না, জনসংখ্যা আধিক্যের কারণে।

কেবলমাত্র বিদ্যুৎ উৎপাদন ও স্টোরেজে ব্রেক-থ্রু এক্ষেত্রে পৃথিবীরে রক্ষা করতে পারে। সেটা না ঘটলে দু’টো ঘটনা ঘটতে পারে।

এক. আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স প্রতিষ্ঠান ও শিল্প কারখানাগুলো ওখান থেকে আমাদের মত ট্রপিক্যাল কান্ট্রিগুলোতে মুভ করা।

দুই. বিপুল মাইগ্রেশন যা পৃথিবীর সকল রাজনৈতিক হিসাব বদলে দিবে।

করোনার সময়ে বাংলাদেশী রোগীরা যেতে পারেনি বলে ভারতীয় চিকিৎসা ব্যবস্থা আর কলকাতার মার্কেট কিভাবে লসে পড়েছিলো, সেই রিপোর্ট আপনি নেটেই পাবেন। ভারতীয়রাই এসব নিয়ে নিউজ আর ভিডিও তৈরি করেছে। অথচ এদেশের কিছু লোক বিষয়টাকে এমনভাবে উপস্থাপন করে যেন আমাদেরই কৃতজ্ঞ থাকা উচিত।
টাকা দিয়ে যাদের সেবা ও পন্য কিনছেন তাদের কাছে কৃতজ্ঞ থাকতে বলতেছে এরা।

ভারত ক্রিকেটরে যে ধ্বংস করছে, এজন্য আমি ভারতরে ধন্যবাদ দিতে চাই। বাংলাদেশে ক্রিকেটের ক্রেজ ধ্বংস করার জন্য মাশরাফি আর সাকিবরে ধন্যবাদ।

ক্রিকেট জিন্দা রেহতা হ্যায় ইন্ডিয়া কি হারবাদ!

কনটেক্সটঃ বহুদিন পর ক্রিকেট নিয়া এত পোস্ট দেখলাম ফেসবুকে! বাই দ্য ওয়ে, হারবাদ বইলা কি কোন শব্দ আছে? না থাকলে নাই...

Trivuz Alam

Trivuz Alam

কাজ করি তথ্যপ্রযুক্তি নিয়ে, বাদবাকী সব ভালো লাগা থেকে করা। নতুন কিছু শিখতে ভালো লাগে। গেমিং, বই পড়া, ফটোগ্রাফি, ভ্রমণ করা হয় ভালো লাগার জায়গা থেকে। আর ভালো লাগে চিন্তা করতে। সেসব চিন্তার কিছু কিছু প্রকাশ করবো এখানে।

সাম্প্রতিক লেখা

যেসব টপিক নিয়ে লেখালেখি করছি