সাম্প্রতিক বেশ কিছু গবেষণায় এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স বৃদ্ধির সাথে এয়ার পল্যুশনের যোগসূত্র পাওয়া গিয়েছে। বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
সমুদ্রের রিপ কারেন্ট বা উল্টো স্রোতে পড়লে প্যানিকড হওয়া যাবে না। এধরনের স্রোতের বিপরীতে সাঁতার কাটা অসম্ভব। তাই তীরের দিকে সাঁতার না কেটে সমুদ্র তীরের সাথে সমান্তরালভাবে সাঁতার কাটতে থাকলে রিপ কারেন্ট থেকে বের হওয়ার সম্ভব।
বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিনের উত্তর-পূর্বকোণের সৈকতে প্রায়ই ‘রিপ কারেন্ট’ দেখা যায়।
প্রযুক্তি গ্রহণ করা তখনই ভালো যখন আপনি এর সাথে রিলেটেড জ্ঞানও গ্রহণ করবেন, নয়তো সেটা ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। বিস্তারিত এখানে।
ছবিতে আমার রুমের এয়ার ইডেক্স ৩৮ ও রুমের কার্বন-ডাই-অক্সাইড ৬৮৬ দেখাচ্ছে যা স্বাস্থ্যকর। এই স্বাস্থ্যকর অবস্থা বজায় রাখার জন্য আমি প্রতি ৩ ঘন্টা পর পর ৩০ মিনিটের জন্য জানালা/দরজা খুলে একটা ছোট ফ্যান দিয়ে বাতাস বিন্যাস করি।
সারভাইভাল নিয়া একটা গ্রুপ বানালাম, Survival Bangladesh নামে। এটা খুব গুরুত্বপূর্ন একটা বিষয় কিন্তু এদেশে তেমন সচেতনতা নাই। এই বিষয়টা নিয়ে আমাদের সচেতনতা বাড়ানোর চেষ্টা করা উচিত।
কয়েক বছর আগে GleeEra ম্যাগাজিনে একদল লেখক মিলে সার্ভাইভালের উপরে একটা ফিচার তৈরি করতে শুরু করেছিলাম। আমেরিকান মিলিটারির একটা সার্ভাইভাল গাইড এবং আরো গোটা দশেক বই থেকে মোট দুই লক্ষ শব্দের কনটেন্ট শর্ট আউট করে অনুবাদ শুরু করেছিলাম ৭জন মিলে । দুই লাখ শব্দ কিন্তু অনেক, ঢাউস সাইজের ৩ খন্ডের একটা বই হয়ে যায়। অনেকদূর কাজ এগিয়েছিলো, তারপর থেমে গেল। ভাবছি আবার শুরু করবো কাজটা।
আমাদের সামনে যে ভূমিকম্পের বিপদ অপেক্ষা করতেছে, এই বিষয়টাকে ফোকাস করেও কিছু কাজ শুরু করা জরুরী। এই গ্রুপটায় আমরা সেসব নিয়ে ধীরে ধীরে কনটেন্ট জড়ো করতে শুরু করবো। সেই সাথে সচেতনতা কার্যক্রম চলবে। আগ্রহীরা জয়েন কইরেন।
বাংলাদেশে কিছুদিন পরপর মৃদু ভূমিকম্প হচ্ছে। বড় ধরনের ভূমিকম্প হলে ঢাকার অধিকাংশ বিল্ডিং কলাপস করবে বলে বিশেষজ্ঞরা বলেছেন। ভূমিকম্পের প্রথম ধাক্কায় যত লোক মারা যাবে তার কয়েকগুন বেশী মারা যাবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়ায়। তাই এই ধ্বংসস্তুপের ভেতরে সার্ভাইব করা ও এর থেকে বের হয়ে আসার জন্য প্রস্তুতি রাখা ভালো। এই প্রস্তুতির জন্য আপনার যা যা প্রয়োজন... বাকীটুকু এখানে পড়ুন।