সায়েন্স-টেক



এটা পৃথিবীর প্রথম VR ইন্টারভিউ যেখানে শত মাইল দূর থেকে দুইজন মেটাভার্সে কথা বলছে। একজন আরেকজনের থ্রিডি এভাটার দেখতে পাচ্ছে যেটা কার্টুন এভাটারের মত না বরং একদম রিয়েল মানুশটাকে দেখাচ্ছে এবং তার সকল এক্সপ্রেশন রিয়েল টাইমে রেন্ডার করছে। এটা যেহেতু ভিডিও না সেহেতু এতে অনেক কম ডাটা কনজিউম হচ্ছে আবার 3D হওয়াতে মনে হবে অন্যজন আপনার পাশেই বসে আছে।

এধরনের প্রযুক্তির প্রভাব অনেক কিছুর উপরে পড়বে। অনলাইন মিটিং, ক্লাশ রুম থেকে শুরু করে অনেক কিছুতে। এমনকি গাড়ি/বিমান ও ট্রান্সপোর্ট মার্কেটেও।

এটা একটা সিম্পল টেক্সট ট্রান্সফর্মার। সাথে ওয়ার্ড ও ক্যারেক্টার কাউন্টার আছে। নিজের কাজের সুবিধার জন্য বানিয়েছিলাম, ভাবলাম সবার জন্য শেয়ার করি। টেক্সট ট্রান্সফর্ম শুধুমাত্র ইংরেজী ভাষায় কাজ করবে। বাংলা ভাষায় তো ছোট হাতের বড় হাতের অক্ষর নাই। বাংলার জন্য ওয়ার্ড কাউন্টার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন।

CS DESK কিভাবে ব্যবহার করবেন বা মোবাইল অ্যাপ নিয়ে যারা জানতে চাচ্ছিলেন, তাদের জন্য এই পোস্ট। ওয়েবে মূলত ডেস্কটপ ভার্সন রিলিজ দিয়েছিলাম, ফলে এটা মোবাইলের জন্য অপটিমাইজড না। মোবাইল অ্যাপ পরে পাবেন।

ডেস্কটপ অ্যাপ হিসেবে ইনস্টল করার উপায় জানতে এখানে ক্লিক করুন

টুডু ও স্টিকি নোটের ডাটা আপনার নিজের মেশিনে সেভ হবে এখানে, আমাদের সার্ভারে আপলোড করবে না। ফলে সিকিউরিটি ও প্রাইভেসি নিয়ে ভাবতে হবে না। লোকাল মেশিনে ডাটা সেভ করার একটা অসুবিধা হলো অন্য মেশিন থেকে আপনি ডাটাগুলো সরাসরি দেখতে পাবেন না। এই সমস্যার সমাধানে এক্সপোর্ট অপশন দেয়া হয়েছে। টুডু বা স্টিকি এক্সপোর্ট করে যেকোন মেশিন থেকে ইমপোর্ট করলেই সব ডাটা পেয়ে যাবেন। ডাটা ব্যাকাপও একইভাবে নিতে পারবেন।

এটা একটা মাল্টি টাইমার। অনেকগুলো এলার্ম একসাথে সেট করতে পারবেন। অল্প সময়ের জন্য কিংবা লম্বা সময়ের কাউন্ট-ডাউন টাইমার সেট করে রেখে দিতে পারবেন, পজ ও ডিটিলও করতে পারবেন। নির্দিষ্ট সময়ে এলার্ম বেজে উঠবে।



কিছু ডাউনলোড করতে হবে না, সরাসরি ওয়েব থেকে ব্যবহার করতে পারবেন। ডাটা লোকালি সেভ হবে, তাই প্রাইভেসী ইস্যু নেই। এলার্ম সেট করার পর সেগুলো এক্সপোর্ট করে অন্য মেশিন থেকে ইমপোর্ট করতে পারবেন।



আমাজন প্রাইম ডে ডিলে দেখলাম সনির XM4/XM5 হেডফোনগুলোতে ভালো ডিসকাউন্ট দিয়েছে। এতে ANC আছে, কানে দিয়ে নয়েজ ক্যান্সেলেশন অন করে দিলেই দুনিয়া সাইলেন্ট। এরপর একটা বৃষ্টি বা আপনার পছন্দের এম্বিয়েন্ট সাউন্ড চালিয়ে কাজে বসে যান, প্রোডাক্টিভিটি সে-ই লেভেলের বুস্ট করে।

এটারে একটা ইনভেস্টমেন্ট হিসেবে নিতে পারেন। যে পরিমান এক্সট্রা কাজ করতে পারবেন, ওয়েল ওয়ার্থি। থ্যাংকস মি লেটার!

জীবনের জন্য প্রযুক্তি - ৫

পচনশীল খাদ্যদ্রব্য ভালো রাখার জন্য ফ্রিজে রাখা হয় সাধারণত। কিন্তু এই খাবার একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ভালো থাকে, এরপর নষ্ট হয়ে যায়।

বাংলাদেশে দুই ধরনের ফ্রিজ দেখা যায়- ১) রেফ্রিজারেটর বা ফ্রিজ ও ২) ফ্রিজার বা ডিপ ফ্রিজ।
সাধারণ ফ্রিজে খাবার খুব অল্প সময়ের জন্যই ভালো থাকে। কত সময় পর্যন্ত ভালো থাকবে তা কয়েকটা বিষয়ের উপরে নির্ভর করে। সাধারণত ৩ দিন পর্যন্ত এতে খাবার ভালো থাকে।

ফ্রিজার বা ডিপ ফ্রিজে যথাযথভাবে সংরক্ষণ করতে পারলে (এবং ফ্রিজারটা অনেক ভালো/দামী হলে) সর্বোচ্চ ৮ মাস থেকে ১ বছর পর্যন্ত ভালো থাকতে পারে। কিন্তু ২-৩ মাসের বেশী সময় ডিপ ফ্রিজে খাবার না রাখার পরামর্শ দিয়ে থাকেন বিশেষজ্ঞরা।

আপাতত কোরবানীর গরু যারা ফ্রিজে রাখছেন, তারা ২/৩ মাস পর্যন্ত টার্গেট করে রাখেন। সবচাইতে ভালো হচ্ছে ডিপে কিছু না রেখে বিলিয়ে দিলে, কারণ ফ্রিজের খাবার সবসময়ই স্বাস্থ্যের জন্য খারাপ। এই বিষয়গুলো নিয়ে আরেকদিন বিস্তারিত আলাপ করবো।



Paragraphica নামের এই যন্ত্ররে ক্যামেরা বলা ঠিক হবে কিনা বুঝতেছি না। এটি কাজ করে ক্যামেরার মতই; যেকোন জায়গার ছবি তুলতে পারে। তবে সেই ছবি অপটিক্যাল লেন্সের মাধ্যমে না বরং লোকেশন ডাটা থেকে বর্ণনা তৈরি করে সেটাকে আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্সরে প্রোভাইড করে, এআই ছবিটা তৈরি করে।ইন্টারেস্টিং কনসেপ্ট!



এটা দেখে ভাবছিলাম— তাহলে তো ইমেজ স্টোরেজ সমস্যার একটা সমাধান হয়ে গেল! এক কিলোবাইট স্পেসেই ৪/৫-টা ছবির জায়গা হয়ে যাবে। মাত্র ২০০ বাইট স্পেসে একটা ছবি রাখা গেলে, দারুণ হয়! এধরনের জিনিষ সার্ভিলেন্স সিস্টেমে ব্যবহার করা গেলে খুব অল্প স্পেস ও প্রসেসিং ক্ষমতা ব্যবহার করে ম্যাসিভ স্কেলে সার্ভিলেন্স সম্ভব। এই ডাটারে যেহেতু সরাসরি রিড করা যাচ্ছে তার মানে এগুলোর উপরে সহজে কুয়েরি চালানো যাবে। আনস্ট্রাকচার্ড ডাটা প্রসেসিং তো এখন আর কোন সমস্যাই না।

ত্রিভুজ ডট নেটের এই সাইডবারটা পুরোপুরি ChatGPT রে দিয়ে বানালাম। UI ডেভেলপারদের ভবিষ্যত কী?

ইউটিউবার, টিকটকার ও কনটেন্ট ক্রিয়টরদের ভবিষ্যত যে কত খারাপ, তা আমার এই স্টিল ফটো + হাতে লেখা স্ক্রিপ্ট দিয়ে আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স ব্যবহার করে তৈরি করা ভিডিওটা দেখলে বুঝতে পারবেন। ভিডিওটা Revolution 4.0 গ্রুপে আপলোড করেছি, এখানে ক্লিক করুন

ইলন মাস্ক তার কথা রেখেছে। টুইটারের এলগরিদম ওপেনসোর্স করে দিয়েছে। হাউ এক্সাইটিং...

এখন কী হবে? অন্যরা টুইটারের অল্টারনেটিভ বানিয়ে ফেলতে পারবে? হা হা~ কখনোই না! একটা প্লাটফর্ম বানানোর জন্য টেকনোলোজিই একমাত্র জিনিষ না।

Trivuz Alam

Trivuz Alam

কাজ করি তথ্যপ্রযুক্তি নিয়ে, বাদবাকী সব ভালো লাগা থেকে করা। নতুন কিছু শিখতে ভালো লাগে। গেমিং, বই পড়া, ফটোগ্রাফি, ভ্রমণ করা হয় ভালো লাগার জায়গা থেকে। আর ভালো লাগে চিন্তা করতে। সেসব চিন্তার কিছু কিছু প্রকাশ করবো এখানে।

সাম্প্রতিক লেখা

যেসব টপিক নিয়ে লেখালেখি করছি