বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আমার ব্যক্তিগত পর্যবেক্ষণ
Elon Musk এর ChatGPT অনেক কিছুই বদলে দিবে। একাডেমিক কনটেন্টের ক্ষেত্রে এর অবদান কেমন হতে যাচ্ছে ভেবে আমি এক্সাইটেড!
আজকে একই দিনে আর্জেন্টিনা ও ব্রাজিলের খেলা। অন্য সময় হলে ফেসবুক ভেসে যেতো খেলা নিয়ে বিভিন্ন আলাপ-আলোচনা ও ট্রলে। কিন্তু দেখেন— খেলা নিয়ে আওয়াজ নাই তেমন ফেসবুকে। এটা নতুন প্রজন্মের রাজনৈতিক সচেতনতা হিসেবে দেখতে পারেন।
মানুশ বুঝার জন্য মানুশের সাথে মেশার বিকল্প নাই।
লোকজন দেখলাম কত সু্ন্দর হেঁটে পার হয়ে যাচ্ছে বাঁশের সাঁকো। আমি পার হতে গেলাম আর কাঁপতে লাগলো সাঁকো। মূলত আমার পা ব্যালেন্স ঠিক রাখতে গিয়ে শরীরের ভরকেন্দ্র ক্রমাগত এডজাস্ট করতে গিয়ে পা দিয়ে নানামুখী প্রেশার দেয়াতে এই অবস্থা।
ওভার থিংকিং ডাজ দ্য সেম থিং টু আস। কোন বিষয়ে যখন আমরা টু-মাচ কনসার্নড হয়ে এডজাস্ট করতে যাই, তখন আমাদের জীবনে চলার পথের একই অবস্থা হয়।
আমি ভাবতাম এটা শুধু আমার সাথেই ঘটে। এজন্য ২০/৩০ মিনিট আগে উবার কল করি সবসময়। এটা তো দেখি জাতীয় সমস্যা।
উবারের উচিত যারা এই কাজ করে না তাদেরকে স্পেশাল রেটিং দেয়া এবং ট্রিপ জবগুলো তাদেরকে আগে দেখানো। এধরনের প্রায়োরিটি বেসিসে ট্রিপ/জব দেখানো শুরু হলে এই সমস্যা সমাধান হতে পারে।
২২৮৭৫ জন ফলোয়ারের ভেতরে ২১ ঘন্টায় ৬৩৩০ জনের নজরে এসেছে এই পোস্ট। আর ৩ ঘন্টা পর হয়তো সংখ্যাটা ৭ হাজারে পৌঁছাবে। সেক্ষেত্রে ৩০.৬% ফলোয়ারের নজরে (রিচ) যাচ্ছে পোস্ট। আগে কতজনের কাছে যেত জানা গেলে বুঝা যেত পরিবর্তনটা। মাসখানেক আগে ত্রিভুজ ডট নেটেের আর্টিকেল লিংক শেয়ার করার পর ২৪ ঘন্টায় প্রায় চার হাজার লোক ভিজিট করেছিলো সেই লিংক। সে হিসেবে রিচ বেড়েছে বলা যায়।
ফেসবুকের এই নতুন ফিচারগুলো ভালো লেগেছে। বেশী ভালো লেগেছে লেখালেখি থেকে মানিটাইজেশনের অপশনটা (যদিও বাংলাদেশে পুরোপুরি চালু হয়নি)।
গত বছর যখন লেখালেখি থেকে মানিটাইজেশন করার আইডিয়া শেয়ার করেছিলাম, তখন অনেকেই অনেক কথা বলেছিলেন। ফেসবুকের মানিটাইজেশন চালু হওয়াতে এই ট্যাবু ভাঙা সহজ হবে। আবার— ফেসবুক শুধুমাত্র লেখকদের মানিটাইজেশন অপশন রেখেছে। আমি লেখক-পাঠক উভয়ের জন্যই মানিটাইজেশন ইন্ট্রোডিউস করতে যাচ্ছি থিংকার ক্লাউডে। ফলে, কারো লেখা ভালো লাগলে নিজের পকেট থেকে পে করতে হবে না পাঠকদের, আবার লেখকরাও তাদের সম্মাননা পাবেন।
ওভারঅল— ইটস অ্যা গুড মুভ মেটা (ফেসবুক)। কিপ ইট আপ!
ইলন মাস্কের থেকে মার্কেটিং শেখার আছে। টুইটারের নাম শুনে নাই এরকম লোক একজনও নাই গোটা অনলাইনে এখন।
টুইটারে নিয়মিত হবো।
বিজনেসরে কালচারের সাথে ইন্টিগ্রেটেড করতে পারলে সাকসেস নিশ্চিত। গুড মুভ পাঠাও!
বহু কোম্পানী রিক্রুটমেন্ট বন্ধ রেখেছে। এর সাথে এখন যুক্ত হচ্ছে ছাঁটাই। বিশেষ করে টেক জায়ান্টদের ছাঁটাই চোখে পড়ার মত! উইন্টার ইজ কামিং টু অল!
পেইড সোশ্যাল মিডিয়ার সবচাইতে ভালো দিক হবে এর কনটেন্ট কোয়ালিটি। হাবিজাবি পোস্ট দেয়ার জন্য পে করতে রাজী হবে, এরকম লোক কম। আবার ভালো পোস্ট দিলে পেইড সাবসক্রাইবারও পাওয়া সহজ হবে।
আরেকটা ভালো ব্যাপার হলো— ফেসবুক সেলেব টাইপ কিছু তৈরি হবে না।
ধরেন আমার লেখা পড়ার জন্য আপনাকে বছরে এক ডলার করে পে করতে হবে। আমার প্রায় ২৫ হাজার ফ্রেন্ডস এন্ড ফলোয়ারদের ভেতরে তখন কতজন থাকবে?
হাজার পাঁচেক লোক বছরে এক ডলার পে করলেই একজন লেখকের জন্য আর কিছু লাগে না কিন্তু! তখন সে স্বস্তা জনপ্রিয়তার পেছনে না ছুটে কাজের জিনিষ লিখবে।