পর্যবেক্ষণ

বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আমার ব্যক্তিগত পর্যবেক্ষণ

ভবিষ্যতে স্মুথ জীবন চাইলে কোন কৃষকরে বিয়ে করেন যার অনেক জমি আছে। এবং কৃষি বিষয়ে ডিগ্রী না থাকুক, সেল্ফ স্টাডি যেন থাকে।

ইভ্যালি বন্ধ হবে না বা পালিয়ে যাবে না। ওরা যে বিজনেস মডেল ফলো করতেছে, এটা প্রফিটেবল। অনেকে পিরামিড স্কিমের সাথে গুলিয়ে ফেলতেছেন। ফলে ভাবতেছেন যে পালিয়ে যাবে। তবে, মিডিয়া যদি পেছনে লাগে তাহলে ওরা এই দুই/তিন বছর সময়টা পাবে না। ঐদিকটা তারা ভালোই ম্যানেজ করতে পারতেছে বইলা মনে হইতেছে (এখন পর্যন্ত)। প্রথম আলোর রিপোর্টটা ওদের মার্কেটিং এর কাজে লাগছে (আমি শিওর না এর জন্য প্রথম আলোরে ওরা পে করছে কিনা)।

ইভ্যালি যদি দুই/তিনশ কোটি টাকা হাতে নিয়ে নামতে পারতো তাহলে সকল অর্ডার ৪৫ দিনের ভেতরেই ডেলিভারি দিতে পারতো। ঐ পরিমান টাকা তারা পাবলিকের টাকা খাটিয়ে সহজেই তৈরি করে নিতে পারবে (কয়েক বছর লাগবে হয়তো), অথবা বড় কোন ইনভেস্টর চলে আসবে।

কাজটা ওরা ঠিক করতেছে না বেঠিক, এই আলাপে আজকে যাবো না।

মানুষ নিয়া গবেষণা করতে গিয়ে এখন পর্যন্ত প্রায় ৯ শতাধিক হিউমেন ট্রেইটের ব্যপারে ঘাঁটলাম। শ'খানেক মেজর হিউমেন ট্রেইট নিয়ে পড়ার পর নিজের অজান্তেই আপনি বলে উঠবেন- কীয়েক্টাবস্থা! মানুষ সম্পর্কে জানার জন্য মানুষের ট্রেইটগুলো জানার কোন বিকল্প নাই সম্ভবত। মনোবিজ্ঞানীরা ভালো বলতে পারবেন।

মানুষের চরিত্র বাদ দিলেও যদি শুধু তাদের শারীরিক গঠন কিংবা ফ্যাশন নিয়েও পড়েন, আপনি আবার বলে উঠবেন- কীয়েক্টাবস্থা! এই যেমন, পুরুষদের ২০/২৫ রকমের চুলের স্টাইল দেখে ভাবতে পারেন, ছেলেরাও রং-ঢং-এ কমতিতে নাই। মেয়েদের চুলের স্টাইল নিয়ে আর কী বলবো। কত ধরনের হেয়ার স্টাইল যে আছে! এই যেমন পনি টেইল। পনি টেইল তো আমাদের দেশে বেশ পরিচিত। কিন্তু পিগ টেইল কি পরিচিত? হ্যাঁ, খুব ভালোভাবেই পরিচিত। মেয়েদের বেনী করা চুল হচ্ছে পিগ টেইল। ভাবছিলাম, এদেশের পাবলিক যদি জানে এটা পিগ টেইল, তারা কি আর চুল বেনী করবে?

একটা স্ক্রিনশটে শুধুমাত্র চুলের স্টাইলগুলোর একটা তালিকা দিলাম।

কারো ফেসবুক প্রোফাইল দেখেই তার সম্পর্কে অনেক কিছু বলে দেয়া যায়। এই একটা কারণে আমি কোনদিন ফেসবুক ছাড়তে পারবো না মনে হয়। এই যেমন কেউ Eid এর বাংলা ঈদ লিখছে না ইদ লিখছে, তা দেখেও আপনি তার সম্পর্কে অনেক কিছু বলে দিতে পারবেন। ছোট একটা শব্দ দিয়েই।

বাংলাদেশের কিছু পাবলিক এত কিউট যে⁠— গত দশ বছরে ট্যাক্স ভ্যাট কয়েকগুন বাড়ার পরেও, বিদ্যুৎ বিল থেকে শুরু করে সকল খরচ এত এত বাড়ানোর পরেও কোন ব্যর্থতার দায় সরকাররে দিতে রাজী না। সব দোষ তারা চাপায় নিরীহ জনগনের উপরে। হাউ সুইট!

এরকম দ্যাশে রাজনীতি করার মজাই আলাদা!

আত্মসমালোচনা ভালো। কিন্তু অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো না। আবার না-জেনে ব্লেইম করা খারাপ। আমাদের অনেক সমস্যা আছে। কিন্তু কিছু সমস্যায় বাঙালি কিংবা বাংলাদেশীরা ইউনিক না। এই যেমন- হুজুগ। বাঙালির চাইতেও অনেক বেশী হুজুগে জাতি আছে। পাবলিকের আইন ভঙ্গ করা, সচেতনতার অভাবও শুধুমাত্র আমাদের একার সমস্যা না। আমেরিকার নিউইয়র্ক সিটি করোনাতে ভয়াবহভাবে আক্রান্ত। এর ভেতরেও নেভির একটা হসপিটাল জাহাজ আসছে শুনে দলে দলে নিউয়র্কবাসী লকডাউন ভঙ্গ করে সেটা দেখতে গেছে (ভিডিওর লিংক)। যুক্তরাজ্য (ইংল্যান্ড) এর অথরিটি ঘোষণা দিয়েছে পাবলিক কথা না শুনলে কঠিন ব্যবস্থা নেয়া হবে (বিবিসিতে নিউজ আছে, দেখেন)। ইটালিসহ আরো অনেক দেশে পাবলিকরে রাস্তায় নামা থেকে বিরত থাকার জন্য জরিমানার ব্যবস্থা চালু করতে হয়েছে। অনেক দেশে তো কার্ফিউ পর্যন্ত দিতে হচ্ছে। আমেরিকার মত জায়গায় বিনা চিকিৎসায় মানুষ মারা যাচ্ছে। চায়নাকে রাতারাতি হাজার হাজার বেডের হসপিটাল তৈরি করতে হয়েছে পরিস্থিতি সামাল দেয়ার জন্য। তাও সবাই হিমসিম খেয়ে যাচ্ছে।

সুতরাং... পাবলিক কিংবা কোন পেশার মানুষদের ব্লেইম আর নিজেদের জাতি নিয়ে মিম তৈরির আগে একটু জেনে নিলে ভালো হয়। নিজের অজ্ঞতার কারণে অন্যদের নিয়ে হাসাহাসি ও পুরো জাতি তুলে গালাগালি না করাই ভালো।

একজন ফ্রিল্যান্সারের সুইসাইড নোট দেখলাম। বেশ দুঃখজনক! নোটটা পড়ে মনে হলো কিছু কথা বলা দরকার যেগুলো গত ১০/১২ বছর ধরে বিচ্ছিন্নভাবে বলে আসছি।

ক) ক্যারিয়ার হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং ভালো না।

আইটিতে বাংলাদেশের একদম প্রথম দিকের কয়েকজন ফ্রিল্যান্সারের একজন হিসেবে এটা আমার অভিজ্ঞতা লব্ধ জ্ঞান। ফ্রিল্যান্সিং কেন খারাপ, এই ব্যাখ্যা গত দশ/বারো বছর ধরে নানাভাবে বিভিন্ন জায়গায় দিয়ে আসছি। Freelancer @ Bangladesh গ্রুপে ২০১৪ সালে সম্ভবত শেষবারের মত এবিষয়ে লিখেছিলাম (লিংক কমেন্টে)। তখন ফ্রিল্যান্সিং এর বিরুদ্ধে কিছু লেখা খুব রিস্কি ছিলো, লোকজন ভালোভাবে নিতো না। যাদের জন্য বলা, তারাই ভুল বুঝলে আসলে বলে লাভ নাই তেমন। তাই এসব নিয়ে গত ছয়/সাত বছর আর তেমন কিছু বলা হয়নি।

ফ্রিল্যান্সিং ভালো না, তো কী করবেন? এ বিষয়ে আমার পরামর্শ হচ্ছে-

১) ফ্রিল্যান্সিং একেবারে নিষিদ্ধ বলছি না। ট্রাই করতে পারেন। তবে, ফ্রিল্যান্সিং করার আগে কমপক্ষে ৪/৫ বছরের জব এক্সপেরিয়েন্স নিয়ে নিলে ভালো। ফ্রিল্যান্সার হওয়ার আগে আমার ছয় বছরের জব এক্সপেরিয়েন্স ছিলো। আবার ফ্রিল্যান্সিং ছেড়ে দেয়ার পরেও নিজের স্টার্টাপের পাশাপাশি টুকটাক ফ্রিল্যান্সিং এখনো করি (বিশেষ করে বিদেশী কাজ)। আপনিও করতে পারেন, সময়-সুযোগ হলে। কিন্তু ফুল টাইম ফ্রিল্যান্সার? কখনোই না!

২) ফ্রিল্যান্সার হওয়ার পেছনে সবচাইতে বড় কারণ সম্ভবত টাকা-পয়সা। ফ্রিল্যান্সিং এ হুট করে অনেক উপার্জন সম্ভব যেটা লোকজনকে আকর্ষণ করে বেশী। অথচ, ক্যারিয়ারের প্রথমে টাকার দিকে তাকাতে হয় না। আমার প্রথম জবের স্যালারি ছিলো মাত্র পাঁচ হাজার টাকা। এই পাঁচ হাজার টাকার বেতনেও শেষ দুই মাসের বেতন দেয়নি। কিন্তু এটা নিয়ে আমার কোন অভিযোগ নেই। এই জব থেকে আমি যা শিখেছি, তার মূল্য কোটি টাকা। আমি এখনো কৃতজ্ঞ ঐ প্রতিষ্ঠানের প্রতি, ওখানকার বড় ভাইদের প্রতি, যারা অনেক কিছু শিখিয়েছিলেন।

৩) ফ্রিল্যান্সিং কিংবা স্টার্টাটাপ, আগে কমপক্ষে পাঁচ বছর জব এক্সপেরিয়েন্স নিয়ে নেয়া ভালো। তারপর কিছুদিন ফ্রিল্যান্সিং ট্রাই করতে পারেন, কিন্তু ভালো হবে যদি আপনার মত আরো কয়েকজন ফ্রিল্যান্সারকে নিয়ে একটা প্রতিষ্ঠান গড়ে নিতে পারেন। বাসায় বসেই কাজ করেন সমস্যা নাই, কিন্তু সব প্রাতিষ্ঠানিক ফরম্যাটে করুন।

৪) আপনার ক্যারিয়ার যদি হয় সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট লাইনে, তাহলে কনট্রাক্ট ওয়ার্কের পাশাপাশি নিজেদের কিছু প্রোডাক্ট ডেভেলপ করতে থাকুন। আলটিমেটলি প্রোডাক্টই আপনাদের বাঁচিয়ে রাখবে। শুধুমাত্র কনট্রাক্ট ওয়ার্ক দিয়ে খুব বেশীদূর যাওয়া যায় না, টিকে থাকা কঠিন।

৫) আইটিতে আপনার ক্যারিয়ার যদি সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট বাদে অন্য কিছু হয়, তাহলে খুব বেশীদিন ফ্রিল্যান্সার না থাকাই ভালো। হয় জবে জয়েন করুন অথবা নিজের একটা প্রতিষ্ঠান তৈরি করুন। অথবা, ক্যারিয়ার সুইচ করুন।

৬) সামনে খুব খারাপ সময় আসতেছে। কিন্তু এই খারাপ সময়ের প্রাথমিক দিকে ফ্রিল্যান্সারদের চাহিদা অনেক বাড়ার সম্ভবনা আছে। সাবধান! এটা খুবই সাময়িক একটা অবস্থা। এটা যেন আপনাকে প্রলুব্ধ করতে না পারে। ফ্রিল্যান্সিং আপনার প্রোফাইলে কোন ভ্যালু এড করে না। প্রোফাইলই সবকিছু, টাকা পয়সা না।

খ) যতটা সম্ভব, আপনার পারিবারিক সমস্যা নিজেদের ভেতরে রাখুন।

এই বিষয়টা নিয়ে অল্প কথায় কিছু বলা মুশকিল, পাবলিক ভুল বুঝতে পারে। তাও রিস্ক নিয়ে অল্প কথায় কিছু পরামর্শ দেয়ার চেষ্টা করি-

১) আপনার পারিবারিক সমস্যা যত কম লোকে জানবে, তত ভালো। খুব ক্লোজ ফ্রেন্ড না হলে এসব সমস্যা নিয়ে কথা বলা উচিত না।

২) আপনার নিজের পারিবারিক সমস্যায় অন্যের পরামর্শ বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই সমস্যা আরো বাড়িয়ে দেয়। কারণ, তিনি পুরো পরিস্থিতি জানেন না।

৩) আপনার নিজের ফ্যামিলিতে বাইরের লোকের হস্তপক্ষেপ যত কম করতে দিবেন, তত ভালো। হ্যাঁ, এটা খুব কঠিন কাজ। বিশেষ করে ভুল ফ্যামিলিতে বিয়ে করলে এটা সম্ভবই না। তাই, বিয়ের আগেই এই বিষয়টা নিয়ে সতর্ক থাকা ভালো। বিয়ের আগে ছেলে বা মেয়ে দেখার চাইতে তাদের ফ্যামিলি দেখা বেশী গুরুত্বপূর্ন।

৪) কিছু মানুষ আছে, অন্যের ফ্যামিলি ভাঙা যাদের জীবনের আনন্দের অন্যতম উৎস। এদের ব্যপারে খুব সাবধান! এরা আপনার ফ্যামিলিতে অশান্তি লাগিয়ে দিয়ে দূরে বসে মজা দেখতে ভালোবাসে। এদের কথায় ডিভোর্স নেয়ার পর দেখবেন এরা আর আপনার পাশে নাই।

৫) অধিকাংশ মানুষই অন্যের ভালো করতে গিয়ে ক্ষতি করে ফেলে। বিশেষ করে নির্বোধ ও কমবুদ্ধির লোকেরা। এদেরকে আপনার ফ্যামিলিতে একসেস যত কম দিবেন তত ভালো। আপাত দৃষ্টিতে এদেরকে খুব ভালো মানুষ মনে হলেও এরাই সবচাইতে বেশী ক্ষতিকর। নির্বোধ বন্ধুর চাইতে বুদ্ধিমান শত্রু ভালো।

৬) চুপ থাকা শিখেন। একদম চুপ। কথা যত কম বলবেন, তত ভালো।

আজকে এপর্যন্তই থাকুক! বেঁচে থাকলে এসবের ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ নিয়ে বই লিখবো হয়তো। ভালো থাকুক প্রতিটা মানুষ।

এদেশে ডাক্তারদেরকে পাবলিক খুব অন্যায়ভাবে ব্লেইম করে। প্রতিষ্ঠানের সমস্যায় ডাক্তারদের শাস্তি দেয়া হয়। এর ফলাফল কী হবে জানেন? এদেশের ভালো ভালো ডাক্তাররা মন খারাপ করে দেশ ছেড়ে চলে যাবে।

করোনাতে পুরো পৃথিবীতেই প্রচুর ডাক্তার মারা যাচ্ছে। এতে প্রায় সকল দেশেই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের একটা সংকট তৈরি হচ্ছে। দেশের বড় বড় ডাক্তাররা চাইলেই ভালো স্যালারিতে ওসব দেশে মাইগ্রেট করতে পারবে। আপনার অন্যায় আচরণের ফলে এদেশের ভালো ডাক্তাররা হতাশ হয়ে যদি দেশ ছেড়ে চলে যায়, শেষ পর্যন্ত বিপদে পড়বেন আপনি নিজেই। সুতরাং... সময় থাকতে সাবধান! আপনার নিজের স্বার্থেই!!

ফেসবুক পাজলগুলোর অবস্থা এরকম—

বলেন তো, 8 + 3 = ?

আপনি যদি বলেন, 8+3 = 11 তাহলে বলবে, হয় নাই! এইটা আসলে এইট না, দুইটা শুন্যরে উপরে নিচে জোড়া লাগনো হইছে।
সুতরাং সঠিক উত্তর হবে, 0 + 0 + 3 = 3

লেইম!

বাংলাদেশের বেশীরভাগ ভালো সফটওয়্যার কোম্পানী কিংবা ফ্রি-ল্যান্সার দেশী কাজ করতে চায় না একারণে না যে দেশে কাজ করে টাকা কম পাওয়া যায়। বরং একারণে যে- এদেশে কখনো আপনি ক্লায়েন্টকে সন্তুষ্ট করতে পারবেন না। অথচ, আপনি বিদেশী ক্লায়েন্টদের কাজ করে প্রতিটা মাইলস্টোনে বিশেষ বিশেষ ধন্যবাদ পাবেন। অনেক ক্লায়েন্ট বোনাসও দেয়। বাংলাদেশী ক্লায়েন্টদের কাছ থেকে এসব পাওয়ার কথা কল্পনাও করা যায় না বরং তাদের সন্তুষ্ট করাটাই একটা বিশাল চ্যালেঞ্জের ব্যপার হয়ে দাঁড়ায় (এবং ৯৯% ক্ষেত্রে এরা কখনো সন্তুষ্ট হয় না কিংবা হলেও প্রকাশ করে না)। আর কখনোই আপনাকে এরা ধন্যবাদ দিবে না। আসলে, ধন্যবাদ দেয়ার সংস্কৃতিই আমাদের নাই।

ইংরেজী appreciate এর বাংলা প্রতিশব্দ নাই ঠিকভাবে। কারণ, আমরা কখনো এপ্রিশিয়েট করি না বা করতে জানি না। এর মাঝেও কেউ কেউ আছে ব্যতিক্রম। আজকে সেরকম এক ব্যতিক্রম বাঙালি ক্লায়েন্ট বগুড়া থেকে দধি এনে দিয়ে গেল। ব্যপারটা আমার জন্য কিছুটা শকিং ছিলো। দু'টো কারণে শকিং

১) এর আগে কোন বাঙালি ক্লায়েন্টকে এপ্রিশিয়েট কিংবা ধন্যবাদ দিতে দেখি নি (বোনাস কিংবা দধি এনে খাওয়ানো তো দূরের কথা)।

২) দধিটা অদ্ভুত রকমের টেস্টি! (এতদিন ঢাকায় বগুড়ার দধি নামে যা খেলাম, সেগুলো আসলে কী ছিলো?)

যাহোক, ভালো লাগলো।

Trivuz Alam

Trivuz Alam

কাজ করি তথ্যপ্রযুক্তি নিয়ে, বাদবাকী সব ভালো লাগা থেকে করা। নতুন কিছু শিখতে ভালো লাগে। গেমিং, বই পড়া, ফটোগ্রাফি, ভ্রমণ করা হয় ভালো লাগার জায়গা থেকে। আর ভালো লাগে চিন্তা করতে। সেসব চিন্তার কিছু কিছু প্রকাশ করবো এখানে।

সাম্প্রতিক লেখা

যেসব টপিক নিয়ে লেখালেখি করছি