Air Matters অ্যাপটা সেটাপ করার পর থেকে প্রতিদিন আইওয়াচে বাতাসের কোয়ালিটি নিয়ে সতর্ক করে যাচ্ছে। ঢাকার বাতাস এত বেশী খারাপ যে- অ্যাপ আমাকে সাজেশন দিচ্ছে রুমের দরজা-জানালা সব বন্ধ করে এয়ার পিউরিফায়ার অন করে দিতে।
এত খারাপ অবস্থা কিভাবে হলো আমাদের?
মানুশ বলতে যদি আপনি শুধু একটা শরীরই বুঝে থাকেন তাহলে বলেন তো, এই Conjoined Twins যখন গাড়ি চালানোর মত বিপদজনক একটা কাজ করে, তখন কোন ব্রেইনটা সিদ্ধান্ত নেয়? দুই ব্রেইন একসাথে সিদ্ধান্ত নিলে দুইটা ব্রেইনেরই পারফেক্ট সিন্ক্রোনাইজেশন লাগবে। সেটা কি সম্ভব? সম্ভব হলে সেই সিন্ক্রোনাইজেশন-এর পেছনে কে বা কী কাজ করছে?
পাঁচ হাজার লোক যদি বছরে ১০০ টাকা করে দেয় তাহলে ৫ লাখ টাকা হয়। মাসে ৪১,৬৬৬ টাকা। একজন কবি/সাহিত্যিক/বুদ্ধিজীবি বা চিন্তকের জীবন চালানোর জন্য যথেষ্ঠ। এরকম একটা ব্যবস্থা করা গেলে সত্যিকার অর্থে কিছু চিন্তক তৈরি হবে যাদেরকে কোন মিডিয়া কিংবা রাজনৈতিক দল/মতের কাছে মস্তক বন্ধক রাখতে হবে না। এই ব্যবস্থাটাই চালু করতে যাচ্ছি Thinkr Club থেকে।
তো, একজন পাঠক হিসেবে আপনি এরকম কতজনকে সাবস্ক্রাইব করবেন ১০০ টাকা দিয়ে? সংখ্যাটা জানাতে পারেন, চাইলে নামগুলোও দিতে পারেন। কমেন্টে বলতে না চাইলে ইনবক্সে জানান।
পুনশ্চঃ এখানে আমার লেখা সাবসক্রাইবের কথা বলা হয়নি। আপনার প্রিয় অন্য লেখকদের কথা বলেছি যারা থিংকারের সার্ভিস ব্যবহার করে নিজেদের সাবস্ক্রিপশন চালু করতে পারবে এবং আপনারা আপনাদের প্রিয় লেখক/চিন্তকের লেখা পড়তে পারবেন তাদের নিজেদের সাইট থেকে। এই যেমন ত্রিভুজ ডট নেটের মত তাদের একটা নিজস্ব সাইট থাকবে। থিংকার ক্লাব প্লাটফর্ম ও সফটওয়্যার প্রোভাইড করবে।
ফেসবুক যে 'খারাপ', সেটা আমাদেরকে ফেসবুকে এসেই বলতে হয়। আর তো কোথাও বলার জায়গা নাই। বলার একটা জায়গা দরকার, কি বলেন? তো, এই বলার জায়গা যদি ফ্রি হয় তাহলেও তো সমস্যা। তখন পাবলিক ডাটা বেচার অভিযোগ তুলবে। কিন্তু, পেইড করলে কি কেউ আসবে? আপনি আসবেন?
দেড়-দুই কিলোমিটার পথ রিকশায় যাওয়া লাগে কেন? সময় বাঁচানো তো উদ্দেশ্য না, কারণ হেঁটে গেলে আরো কম সময় লাগে।
হিংসা ব্যাপারটা ঠিক কিভাবে কাজ করে, অনেক চেষ্টা করেও বুঝতে পারি নাই এখনো।
একজনের ভালো কিছু আরেকজনরে বদার করবে কেন?
আফগান ইস্যুতে লেখালেখির জেরে যা হইছে, অনেকের লেখা আর (ফেসবুক) হোমপেজে পাই না। প্রোফাইল খুঁজে খুঁজে গিয়ে পড়তে হয়। আমার লেখাগুলো কি দেখা যায় আপনার হোমপেজে? গেলে একটা রিয়্যেক্ট দিয়েন যে!
হ্যাশট্যাগঃ এমনি এমনি
বাংলাদেশে প্রতি ১৩ লাখ ৫৫ হাজার লোকের জন্য একটা ভার্সিটি আর আফগানিস্থানে চার লক্ষ তেতাল্লিশ হাজারের জন্য একটা। বাংলাদেশে ৫৫০ দিনের বেশী সময় ধরে সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ আর আফগানিস্থানে এই যুদ্ধাবস্থায়ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা।
বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার অধঃপতন কোন অবস্থায় আছে সেটা বড় বড় কোম্পানীগুলোতে বিদেশীদের (বিশেষ করে ভারতীয়দের) নিয়োগ দেখলেই বুঝতে পারবেন।
এরকম একটা অবস্থায় বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়া কথা না বলে আফগানিস্থান নিয়া কথা বলাকে আপনি কিভাবে দেখেন?
MacBook Pro M1 এর সেকেন্ড জেনারেশনের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। আগামী মাসে সম্ভবত আসতে যাচ্ছে। একটা ফাইনাল লিকে যে ডিজাইন দেখলাম, অসাধারণ। আইফোনের মতই চারকোনা টাইপ ডিজাইন করে ফেলছে শুনলাম।
যাহোক, আমার বর্তমান ম্যাকবুক প্রো-টা বেচে দেব। ২০১৮-তে কিনেছিলাম এবং ২০১৯-এ ওয়ারেন্টি পিরিয়ড শেষ হওয়ার ১ সপ্তাহ আগে কিছু সমস্যা দেখা দেয়ায় অ্যাপল স্টোরে পাঠিয়েছিলাম, ওরা নতুন একটা দিয়ে দিয়েছিলো। এর মাঝে আমি আরেকটা মেশিন কালেক্ট করে ফেলি, ফলে নতুন ম্যাকবুকটা খুব বেশী ব্যবহার করা হয়নি। ব্যাটারি সাইকেল কাউন্ট ১৭৬ মাত্র (কমেন্টে স্ক্রিনশট দিয়েছি)।
কেউ কিনতে আগ্রহী হলে ইনবক্সে জানাতে পারেন।
কোভিড হওয়ার পর থেকে কেমন যেন একটা অস্থিরতা কাজ করছে ভেতরে। এধরনের ব্যাপার আমার আগে কখনো ছিলো না। অস্থিরতার কোন কারণ ধরতে পারছি না। ধীরে ধীরে কাটছে যদিও, কিন্তু অনেকটাই রয়ে গেছে এখনো।
১০/১২ কিলোমিটার সাইক্লিং করলে বা প্রচুর হাঁটাহাটি করলে হেল্প হয়। টানা কাজে ডুবে থাকলেও কিছুটা বের হয়ে আসা যায়। আর কারো কি এধরনের কিছু হচ্ছে? এর প্রতিকার জানেন কেউ?