জিজ্ঞাসা

পরিস্থিতি (আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স ও জব মার্কেট) কোন দিকে যাচ্ছে তা বুঝার জন্য গত ৪/৫ মাস ধরে প্রতিদিন গড়ে ১০০+ আর্টিকেল/নিউজ পড়ছি এবং ২-৩ ঘন্টার ভিডিও দেখছি (ইনক্লুডিং ইন্টারভিউস)। তাও কী হতে যাচ্ছে তা পরিষ্কার হচ্ছে না পুরোপুরি। আমার এই পোস্ট চোখে পড়েছে এরকম কেউ কি আছেন যারা একই কাজ করছেন? ইনবক্সে আওয়াজ দিয়েন। অনেক লোক মিলে একসাথে বিষয়টা নিয়ে ঘাঁটলে সহজ হতো প্রেডিক্ট করতে ও পদক্ষেপ নিতে।

অন্যদের কাছে একটা জিজ্ঞাসা। ধরেন ৮-১০ জন মিলে আমরা প্রতিদিন গড়ে ৩-৪ ঘন্টা এর পেছনে সময় দিয়ে আপনাদের পরিস্থিতির আপডেট জানালাম এবং গাইডলাইন ও বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট জেনারেট করলাম, আপনারা তাতে ফান্ডিং করতে আগ্রহী? মনে করেন বছরে মাত্র ২০০ টাকা।

আগ্রহীরা পোস্টে লাভ রিয়েক্ট দিয়ে বা ইনবক্সে জানাতে পারেন।

পুনশ্চঃ যদি যথেষ্ঠ লোকজন আগ্রহী হয় তাহলে যারা এই টীমে কাজ করবেন, তাদের মাঝে সংগ্রহীত সাবস্ক্রিপশন ফি পারফরমেন্স অনুযায়ী বন্টন করা হবে।

আম যেভাবে আমরা বাগান থেকে সরাসরি কিনি, তরমুজও এভাবে কেনার উদ্যোগ নিতে পারেন আপনারা। তাহলেই শুধু কৃষক বেঁচে থাকবে এবং আমরা ন্যায্য মূল্যে তরমুজ পাবো। অন্যসব কৃষি পণ্যেও এটা শুরু করতে হবে ধীরে ধীরে। এভাবেই একদিন সিন্ডিকেট ভেঙে পড়বে।

কেউ আপনাদেরকে নিকৃষ্ট হিসেবে উপস্থাপন করায় আপনি তারে ঘৃণা করেন। তারপর তার অসুস্থতায় হাহা দিয়া প্রমাণ করে দেন যে— তিনি আপনাদের বিষয়ে ঠিকই বলেছিলো।

যে ইসলাম বিদ্বেষের কারণে আপনি তারে ঘৃণা করেন সেই ইসলামও তো আপনার এই আচরণরে সমর্থন করে না। করে?

ভ্রমণ কাহিনী উপন্যাসের মত করে লিখলে কেমন হবে ব্যাপারটা?

একটু ফ্যান্সি হয়ে গেল?

লোগোটা কেমন?
আপডেটঃ দ্বিতীয়টা বেটার, আই গেস।

মনে করেন আপনার কাছে থিংকার ক্লাউডের ৫ ডলার/মাস একটা সাবক্রিপশন বিক্রি করলাম কিন্তু আপনি থিংকার ক্লাউডে লগইন করে দেখলেন কিছুই নাই, মানে আমি আপনাকে কিছুই দিচ্ছি না। মাঝে মধ্যে এক-দুই ডলারের বই বা কলম দেই এবং বাকী টাকা খেয়ে ফেলি। আপনি কী করতেন তখন? নির্বিকার থাকতেন?

(একজন প্রশ্ন করেছিলেন— 'রাজনৈতিক সচেতনতা থাকলে কী হতো?' সেখানে এই রিপ্লাইটা দিতে গিয়ে দেখি কমেন্ট ডিলেট করে দিয়েছেন। তাই পোস্ট হিসেবে রাখলাম।)

এই পোস্টটা যদি আপনি দেখতে পান, একটা রিয়েক্ট দিয়ে জানালে খুশি হবো। ফেসবুক প্রফেশনাল মুড একটিভেট করলে নাকি রিচ কমে যায়, এটা চেক করে দেখছি।

ফেসবুক প্রফেশনাল মুড সেটাপ ট্রাই করছি। টেকাটুকা দিবে নাকি?

এই বাকী দেয়ার বিষয়টা নিয়ে ভাবছিলাম। পুরান ঢাকার এক সু ব্যবসায়ী আমাকে বলেছিলেন— মার্কেটে তাদের কোটি কোটি টাকা আটকে আছে। আর এই টাকা নাকি কখনোই তোলা যাবে না। এধরনের কথা আগেও শুনেছি কিন্তু বিষয়টা যে এতটা ভয়ংকর ও বাস্তব তা জানা ছিলো না। এই যে একজন গরীব হোটেল মালিকের দোকানে মাত্র ৪/৫ বছরে ৬ লাখ টাকা বাকী খেয়ে ফেললো, এই টাকাও তো উনি ফেরত পান নাই। সব ব্যবসায়তেই নাকি এই অবস্থা।

দেশের সার্বিক উন্নতির জন্য এই অবস্থার পরিবর্তন দরকার।

কিন্তু, কিভাবে এই পরিবর্তন আনা যায়?

কাস্টমারদের রাতারাতি বাকি খাওয়া থেকে বিরত রাখা যাবে? নাহ!
ব্যবসায় বাকী লেনদেন বন্ধ করা যাবে? নাহ!

এই পরিস্থিতির উন্নতি করার উপায় হচ্ছে- FinTech বা ফাইন্যান্সিয়াল বিষয়গুলোতে টেকনোলজির ব্যবহার। ১৭/১৮ কোটি লোকের দেশে রাতারাতি FinTech দিয়ে এই সমস্যার সমাধান আনা কঠিন হওয়ারই কথা। কিন্তু আমি একটা হাইব্রিড সলিউশনের কথা ভাবছিলাম, যেটা সম্ভব মনে হচ্ছে।

এই আইডিয়াগুলো নিয়ে আরো ভাবতে হবে তাই পরে কখনো শেয়ার করবো। আপাতত বাকী লেনদেনের বিষয়টা নিয়ে আরো তথ্য জানা দরকার। যাদের এরকম বাকীতে লেনদেন করতে হয়, তাদের কারো চোখে এই লেখা পড়লে ইনবক্সে আমাকে তথ্য দিয়ে সাহায্য করলে ভালো হতো। মানে, কিভাবে আপনারা লেনদেনটা করেন, কেন করতে হয়, এর থেকে বের হওয়ার পথের বাঁধাগুলো কী কী.. এসব আরকি।

Trivuz Alam

Trivuz Alam

কাজ করি তথ্যপ্রযুক্তি নিয়ে, বাদবাকী সব ভালো লাগা থেকে করা। নতুন কিছু শিখতে ভালো লাগে। গেমিং, বই পড়া, ফটোগ্রাফি, ভ্রমণ করা হয় ভালো লাগার জায়গা থেকে। আর ভালো লাগে চিন্তা করতে। সেসব চিন্তার কিছু কিছু প্রকাশ করবো এখানে।

সাম্প্রতিক লেখা

যেসব টপিক নিয়ে লেখালেখি করছি