জিজ্ঞাসা

বড় ধরনের একটা ভূমিকম্প হলে ঢাকা শহর এমনভাবে কলাপস করবে যে রিস্টোর করতে কয়েক যুগ লেগে যেতে পারে। এতে আপনি মরে গেলে তো বেঁচে গেলেন, বেঁচে থাকলে ব্যাকাপ প্ল্যান কী?



মেটার এই নতুন VR একটু আগে রিলিজ হলো। এই সংস্করণটা আসলেই ভালো করছে। স্যাডলি ডিসেম্বরের আগে আম্রিকা থেকে কেউ আসতেছে না। ১০ অক্টোবর রিলিজের সাথে সাথে পাওয়ার কোন উপায় থাকলে ভালো হতো।
আমি আরেকটা বিষয় ভাবতেছিলাম। এত পাওয়ারফুল চিপ দিয়ে এতকিছুসহ এটার দাম যদি মাত্র ৫০০ ডলার হয়, তাহলে স্মার্টফোনগুলোর দাম এত বেশী হয় কেন?



মনে করেন একটা চেইন-স্টোর দাঁড় করালাম পৃথিবীজুড়ে। এই চেইন থেকে যত প্রফিট হবে তার পুরোটাই এর কাস্টমারদের মাঝে বিলিয়ে দিলাম বছর শেষে। আমার উদ্দেশ্য হচ্ছে কর্মসংস্থান তৈরি করা। কারণ, এই চেইন চালাতে কোটি কোটি লোক লাগবে।

কেমন হবে?

টেন মিনিট স্কুল ও আয়মান সাদিক নিয়া সমস্যাটা আসলে কোথায়? মানে, হেটারদের পয়েন্টগুলো বুঝার চেষ্টা করছি।

দুই বছরের ভেতরে বছরে ৬০ কোটি টাকা রেভিনিউতে পৌঁছাবে এবং ২০-২২% প্রফিট করতে পারবে নিশ্চিত হওয়ার পর একটা প্লাটফর্মের ৫% আপনি কত দিয়ে কিনতে রাজী হবেন?

গতকাল রাতে স্বপ্নে দেখলাম ভয়াবহ ভূমিকম্প হচ্ছে ঢাকায়। একের পর এক বিল্ডিং ভেঙ্গে পড়ছে। আমি কিভাবে যেন একটা নৌকায় করে পানির মাঝখানে চলে গিয়েছি। ঐদিন ১২ নাম্বার সেক্টরের যে ছবিটা দিয়েছিলাম, ঐ বিলের মাঝখানে মনে হলো। উত্তরার বিল্ডিংগুলো ভেঙ্গে পড়া দেখছিলাম।

ঢাকা একটা বড় ধরনের ভূমিকম্পের দাঁড়প্রান্তে দাঁড়িয়ে আছে। গবেষকদের তথ্যমতে ঢাকার অধিকাংশ বিল্ডিং এতে কলাপস করবে। কিন্তু, কবে এই ভূমিকম্প হবে কেউ জানে না। এবছরও হতে পারে কিংবা কয়েক বছর পরে।
আজকে এই নিউজটা দেখে মনে হলো এই সফটওয়্যার যদি ঢাকার ভূমিকম্পটা প্রেডিক্ট করে দিতে পারে, অনেক ক্ষয়ক্ষতি এড়ানো সম্ভব হতো। সংশ্লিষ্ট কেউ যদি থাকেন, দেখেন তো এদের সাথে যোগাযোগ করে কিছু করা যায় কিনা!

বাগের সাথে যুদ্ধ করতে করতে ক্লান্ত হয়ে ডিসেম্বরে আপকামিং জব প্লাটফর্মের UI নিয়া বসছি। একজন প্রফেশনাল সর্বোচ্চ ৩টা রিজিউমি বিল্ড করতে পারবে। এই রিজিউমিগুলো আবার কোনটা কোথায় সাবমিট করেছে তা ট্রাক করতে পারবে।
ব্যাকেন্ড নিয়া আমি হ্যাপি কিন্তু ফ্রন্টএন্ড বা UI নিয়া সহজে হ্যাপি হইতে পারি না। এজন্য UI ডেভেলপার না হওয়ার পরেও UI এর কাজ করি (বা করার চেষ্টা করি)।
এখানে তিনটা রিজিউমি দেখা যাচ্ছে তিনটা ব্লকে। আইকনগুলির জন্য একটু হিজিবিজি লাগতেছিলো। তিন রকমের শেড দিলাম, কোনটা ভালো লাগে?
১) আবছা ধূসর
২) গাঢ় ধূসর
৩) কালারফুল

সকাল থেকে দুপুর একটা পর্যন্ত তিনবার লোডশেডিং হলো। কোথাও কিছু হয়েছে নাকি?



এটা ছিলো আগের কালার। কেন যেন সেটিংস পেজে এটা আমারে বদার করতেছিলো তাই ধূসর করে দিলাম। এটাই ভালো ছিলো নাকি নতুনটা?



যাহোক, এই পোস্টের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে যারা এখনো ইনভাইটেশন পাননি তাদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করা। আসলে এত বেশী বাগ ফিক্স করতে হচ্ছে আর কিছু এসেনশিয়াল মডিউল ডেপ্লয় করার জন্য অপেক্ষা করতে হয়েছিলো (এই যেমন পয়েন্ট মডিউলটা, যেটা মূলত এই প্লাটফর্ম থেকে আর্নিং এর একটা সুবিধা দিবে স্টেবল রিলিজের পর)।
একারণে ধীরে ইনভাইট করছিলাম। কালকে থেকে ফুল স্পিডে ইনভাইটেশন শুরু করবো আবার। আশা করি এই সপ্তাহের ভেতরে বাকী সবাইকে ইনভাইটেশন পাঠিয়ে দিতে পারবো।

অ্যাপলের কিছু সেটাপ করতে গেলে কান্ট্রি লিস্টে আপনি সব দেশ পাবেন কিন্তু বাংলাদেশ পাবেন না। নেপাল, ভুটান এমনকি বারমুডা পর্যন্ত আছে কিন্তু বাংলাদেশ নাই।

কেন?

Trivuz Alam

Trivuz Alam

কাজ করি তথ্যপ্রযুক্তি নিয়ে, বাদবাকী সব ভালো লাগা থেকে করা। নতুন কিছু শিখতে ভালো লাগে। গেমিং, বই পড়া, ফটোগ্রাফি, ভ্রমণ করা হয় ভালো লাগার জায়গা থেকে। আর ভালো লাগে চিন্তা করতে। সেসব চিন্তার কিছু কিছু প্রকাশ করবো এখানে।

সাম্প্রতিক লেখা

যেসব টপিক নিয়ে লেখালেখি করছি