ক্যারিয়ার

ক্যারিয়ার বিষয়ক সকল আলাপ

The Post Corona Era

২০২০ এর মাঝামাঝি কিংবা ২০২১ সাল থেকে আমরা এই নতুন যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছি। তথ্য-প্রযুক্তির বিকাশের কারণে গত বিশ বছর ধরে পৃথিবী অনেক দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছিলো। পোস্ট করোনা এরা যুক্ত করেছে নতুন আরেকটা ডাইমেনশন। অতীতের হিসাব-নিকাশ এমনিতেই অচল হয়ে পড়েছিলো এখন পুরোপুরি বদলে যাবে।

করোনা পরবর্তী যুগের হিসাব নিকাশ যারা বুঝবে না তারা ক্যারিয়ার, ব্যবসা-বানিজ্য, রাজনীতি; কোনটাতেই ভালো করতে পারবে না।

একজন ফ্রিল্যান্সারের সুইসাইড নোট দেখলাম। বেশ দুঃখজনক! নোটটা পড়ে মনে হলো কিছু কথা বলা দরকার যেগুলো গত ১০/১২ বছর ধরে বিচ্ছিন্নভাবে বলে আসছি।

ক) ক্যারিয়ার হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং ভালো না।

আইটিতে বাংলাদেশের একদম প্রথম দিকের কয়েকজন ফ্রিল্যান্সারের একজন হিসেবে এটা আমার অভিজ্ঞতা লব্ধ জ্ঞান। ফ্রিল্যান্সিং কেন খারাপ, এই ব্যাখ্যা গত দশ/বারো বছর ধরে নানাভাবে বিভিন্ন জায়গায় দিয়ে আসছি। Freelancer @ Bangladesh গ্রুপে ২০১৪ সালে সম্ভবত শেষবারের মত এবিষয়ে লিখেছিলাম (লিংক কমেন্টে)। তখন ফ্রিল্যান্সিং এর বিরুদ্ধে কিছু লেখা খুব রিস্কি ছিলো, লোকজন ভালোভাবে নিতো না। যাদের জন্য বলা, তারাই ভুল বুঝলে আসলে বলে লাভ নাই তেমন। তাই এসব নিয়ে গত ছয়/সাত বছর আর তেমন কিছু বলা হয়নি।

ফ্রিল্যান্সিং ভালো না, তো কী করবেন? এ বিষয়ে আমার পরামর্শ হচ্ছে-

১) ফ্রিল্যান্সিং একেবারে নিষিদ্ধ বলছি না। ট্রাই করতে পারেন। তবে, ফ্রিল্যান্সিং করার আগে কমপক্ষে ৪/৫ বছরের জব এক্সপেরিয়েন্স নিয়ে নিলে ভালো। ফ্রিল্যান্সার হওয়ার আগে আমার ছয় বছরের জব এক্সপেরিয়েন্স ছিলো। আবার ফ্রিল্যান্সিং ছেড়ে দেয়ার পরেও নিজের স্টার্টাপের পাশাপাশি টুকটাক ফ্রিল্যান্সিং এখনো করি (বিশেষ করে বিদেশী কাজ)। আপনিও করতে পারেন, সময়-সুযোগ হলে। কিন্তু ফুল টাইম ফ্রিল্যান্সার? কখনোই না!

২) ফ্রিল্যান্সার হওয়ার পেছনে সবচাইতে বড় কারণ সম্ভবত টাকা-পয়সা। ফ্রিল্যান্সিং এ হুট করে অনেক উপার্জন সম্ভব যেটা লোকজনকে আকর্ষণ করে বেশী। অথচ, ক্যারিয়ারের প্রথমে টাকার দিকে তাকাতে হয় না। আমার প্রথম জবের স্যালারি ছিলো মাত্র পাঁচ হাজার টাকা। এই পাঁচ হাজার টাকার বেতনেও শেষ দুই মাসের বেতন দেয়নি। কিন্তু এটা নিয়ে আমার কোন অভিযোগ নেই। এই জব থেকে আমি যা শিখেছি, তার মূল্য কোটি টাকা। আমি এখনো কৃতজ্ঞ ঐ প্রতিষ্ঠানের প্রতি, ওখানকার বড় ভাইদের প্রতি, যারা অনেক কিছু শিখিয়েছিলেন।

৩) ফ্রিল্যান্সিং কিংবা স্টার্টাটাপ, আগে কমপক্ষে পাঁচ বছর জব এক্সপেরিয়েন্স নিয়ে নেয়া ভালো। তারপর কিছুদিন ফ্রিল্যান্সিং ট্রাই করতে পারেন, কিন্তু ভালো হবে যদি আপনার মত আরো কয়েকজন ফ্রিল্যান্সারকে নিয়ে একটা প্রতিষ্ঠান গড়ে নিতে পারেন। বাসায় বসেই কাজ করেন সমস্যা নাই, কিন্তু সব প্রাতিষ্ঠানিক ফরম্যাটে করুন।

৪) আপনার ক্যারিয়ার যদি হয় সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট লাইনে, তাহলে কনট্রাক্ট ওয়ার্কের পাশাপাশি নিজেদের কিছু প্রোডাক্ট ডেভেলপ করতে থাকুন। আলটিমেটলি প্রোডাক্টই আপনাদের বাঁচিয়ে রাখবে। শুধুমাত্র কনট্রাক্ট ওয়ার্ক দিয়ে খুব বেশীদূর যাওয়া যায় না, টিকে থাকা কঠিন।

৫) আইটিতে আপনার ক্যারিয়ার যদি সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট বাদে অন্য কিছু হয়, তাহলে খুব বেশীদিন ফ্রিল্যান্সার না থাকাই ভালো। হয় জবে জয়েন করুন অথবা নিজের একটা প্রতিষ্ঠান তৈরি করুন। অথবা, ক্যারিয়ার সুইচ করুন।

৬) সামনে খুব খারাপ সময় আসতেছে। কিন্তু এই খারাপ সময়ের প্রাথমিক দিকে ফ্রিল্যান্সারদের চাহিদা অনেক বাড়ার সম্ভবনা আছে। সাবধান! এটা খুবই সাময়িক একটা অবস্থা। এটা যেন আপনাকে প্রলুব্ধ করতে না পারে। ফ্রিল্যান্সিং আপনার প্রোফাইলে কোন ভ্যালু এড করে না। প্রোফাইলই সবকিছু, টাকা পয়সা না।

খ) যতটা সম্ভব, আপনার পারিবারিক সমস্যা নিজেদের ভেতরে রাখুন।

এই বিষয়টা নিয়ে অল্প কথায় কিছু বলা মুশকিল, পাবলিক ভুল বুঝতে পারে। তাও রিস্ক নিয়ে অল্প কথায় কিছু পরামর্শ দেয়ার চেষ্টা করি-

১) আপনার পারিবারিক সমস্যা যত কম লোকে জানবে, তত ভালো। খুব ক্লোজ ফ্রেন্ড না হলে এসব সমস্যা নিয়ে কথা বলা উচিত না।

২) আপনার নিজের পারিবারিক সমস্যায় অন্যের পরামর্শ বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই সমস্যা আরো বাড়িয়ে দেয়। কারণ, তিনি পুরো পরিস্থিতি জানেন না।

৩) আপনার নিজের ফ্যামিলিতে বাইরের লোকের হস্তপক্ষেপ যত কম করতে দিবেন, তত ভালো। হ্যাঁ, এটা খুব কঠিন কাজ। বিশেষ করে ভুল ফ্যামিলিতে বিয়ে করলে এটা সম্ভবই না। তাই, বিয়ের আগেই এই বিষয়টা নিয়ে সতর্ক থাকা ভালো। বিয়ের আগে ছেলে বা মেয়ে দেখার চাইতে তাদের ফ্যামিলি দেখা বেশী গুরুত্বপূর্ন।

৪) কিছু মানুষ আছে, অন্যের ফ্যামিলি ভাঙা যাদের জীবনের আনন্দের অন্যতম উৎস। এদের ব্যপারে খুব সাবধান! এরা আপনার ফ্যামিলিতে অশান্তি লাগিয়ে দিয়ে দূরে বসে মজা দেখতে ভালোবাসে। এদের কথায় ডিভোর্স নেয়ার পর দেখবেন এরা আর আপনার পাশে নাই।

৫) অধিকাংশ মানুষই অন্যের ভালো করতে গিয়ে ক্ষতি করে ফেলে। বিশেষ করে নির্বোধ ও কমবুদ্ধির লোকেরা। এদেরকে আপনার ফ্যামিলিতে একসেস যত কম দিবেন তত ভালো। আপাত দৃষ্টিতে এদেরকে খুব ভালো মানুষ মনে হলেও এরাই সবচাইতে বেশী ক্ষতিকর। নির্বোধ বন্ধুর চাইতে বুদ্ধিমান শত্রু ভালো।

৬) চুপ থাকা শিখেন। একদম চুপ। কথা যত কম বলবেন, তত ভালো।

আজকে এপর্যন্তই থাকুক! বেঁচে থাকলে এসবের ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ নিয়ে বই লিখবো হয়তো। ভালো থাকুক প্রতিটা মানুষ।

সামনে খুব ভয়াবহ দিন আসতেছে। এমনি অটোমেশনের কারণে ধীরে ধীরে অনেক পেশা বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে তার ভেতরে পড়ালেখার মান কমে যাওয়াতে যথেষ্ঠ যোগ্য হওয়ার পথ কঠিন হয়ে যাচ্ছে এদেশে। ফলে কী হবে জানেন? দেখবেন প্রতিটা বড় বড় প্রতিষ্ঠানের বড় বড় পোস্টে সব বিদেশীরা কাজ করতেছে। আমেরিকায় যেটা হয়েছে... আমেরিকানরা পড়ালেখা বাদ দিয়ে ফূর্তিতে ব্যস্ত হয়ে গেল ঐদিকে তাদের সব ভালো ভালো জব বিদেশীরা দখল করে নিলো। ট্রাম্প নির্বাচনে জেতার সবচাইতে বড় কারণ ছিলো এটা। ট্রাম্প বলছিলো, বিদেশীদের সব তাড়ায়া দিয়া তোমাদের জব তোমাদেরকে ফেরৎ দেব। পারছে? পারে নাই। কারণ, যোগ্যদের তাড়িয়ে দিলে আমেরিকা চলবে না। বাংলাদেশে যেদিন সব জব বিদেশীদের হাতে চলে যাবে, সেদিন কেউ তাদের তাড়াতে পারবে না। প্রতিষ্ঠানগুলো টিকে থাকার জন্যই তাদের রাখতে বাধ্য হবে।

আচ্ছা, আমাকে শুধু একটা ব্যপার বলুন আপনারা। কোন প্রতিষ্ঠানের মাথা কি এতটাই খারাপ যে তারা দেশে যোগ্য লোক থাকতে বিদেশ থেকে তিন/চারগুন স্যালারি দিয়ে লোক আনবে? খুব ঠান্ডা মাথায় ভেবে দেখেন ব্যপারটা। আনতে বাধ্য হচ্ছে কারণ আমাদের এখানে ওসব পোস্টে নেয়ার মত লোক পাওয়া যায় না। কেন যায় না? কী করে আমাদর এত এত বেকার ও জবে থাকা পাবলিকেরা? সিরিয়াসলি... কী করে?

তাই ভাইয়েরা... সিরিয়াস হয়ে যান। প্রতিষ্ঠান নির্ভর হইয়েন না। দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা গোল্লায় যাক.. আপনি নিজেরে ঠিক রাখেন। অনলাইন ভর্তি রিসোর্স। আপনি নিজেকে যোগ্য করতে চাইলেই হবে। শুধু চাইতে হবে!

একটা ছেলে বা মেয়ে গ্রাজুয়েশন শেষ করেই চাকরি/ক্যারিয়ার নিয়ে যে প্রেশারটায় পড়ে, এটা তার অনেক সম্ভবনা নষ্ট করে দেয়। যদি কলেজ থেকেই তারা ক্যারিয়ার নিয়ে কাজ শুরু করতো তাহলে এই সমস্যাটা হতো না। কমপক্ষে ভার্সিটি প্রথম বর্ষ থেকে।

আবার, এই ক্যারিয়ার নিয়ে সচেতন হওয়া ও কাজ শুরু করার ফলে পড়ালেখাও তার কাছে অর্থবহ হতে শুরু করে। ধরুন, একজন একাউন্টসের স্টুডেন্ট। সে যদি কোন প্রতিষ্ঠানে পার্ট টাইম একাউন্টেন্ট হিসেবে কাজ শুরু করে, তখন সে পাঠ্যবইয়ের পড়ায় আরো বেশী মনোযোগ দিতে পারবে। তার কৌতুহল বাড়বে নিজের সাবজেক্ট নিয়ে। এদেশের স্টুডেন্টরা অযথা প্রচুর সময় নষ্ট করে। এই প্রবনতা কমে আসবে।

আমাদের প্রথম সমস্যা হচ্ছে, অধিকাংশ স্টুডেন্টরা জানে না যে ক্যারিয়ার নিয়ে এত আগে কাজ করতে হয়।
দ্বিতীয় সমস্যা হচ্ছে, কী করবে... কিভাবে করবে, এই গাইডলাইন নাই।
তৃতীয় সমস্যা, কাজ বা ব্যবসা করার জন্য যে লিংক ও যোগাযোগ দরকার, সেগুলোও অধিকাংশের নাই।

ভার্সিটিয়ানে এই তিনটি সমস্যারই সমাধান করা হয়েছে। এবছরের ভেতরেই আমরা স্টুডেন্টদের সচেতনতা, গাইডলাইন ও যোগাযোগ সমস্যা কাটিয়ে ওঠার কাজগুলো শুরু করবো।

এর আগে সিএনবিসির একটা রিপোর্টে বলা হয়েছিলো আগামী দশ বছরে ১ বিলিয়ন (১০০ কোটি) লোক জব হারাবে। আজকে bloomberg এর একটা রিপোর্টে বলেছে আগামী ২০ বছরের ভেতরে পৃথিবীর অর্ধেক জব নাই হয়ে যাবে। আর এটা হবে চতুর্থ শিল্প বিপ্লব (অটোমেশন/আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স) এর কারণে।

তো, এই ভয়ানক ভবিষ্যতের জন্য আপনি প্রস্তুত তো? অর্ধকে জব নাই হয়ে গেলে কতটা যোগ্য হতে হবে বাদবাকী অর্ধেক জব পাওয়ার জন্য, ভাবুন!

আগামী এক দশকের ভেতরে 'ক্যারিয়ার' হবে সবচাইতে আলোচিত টপিক। গত বই মেলায় যে এতগুলো মোটিভেশনাল বই টপ সেলার হলো, এটাও তার নমুনা।

চতুর্থ শিল্প বিপ্লব তথা আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স ও অটোমেশনের যুগের জন্য প্রস্তুতি হিসেবে এমন সব পেশা থেকে দূরে থাকা উচিত যেখানে স্কিল ও ব্রেইনের ব্যবহার নেই। এমন কোন জব থেকে দূরে থাকুন যেখানে আপনার স্কিল ডেভেলপ কিংবা যোগ্যতা বাড়ার কোন সুযোগ নেই।

চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের দিনে টেকনোলজি নির্ভর জবগুলোর সাসটেইনেবিলিটি খুব লো হবে। ভালো কোন ক্যারিয়ার কনসাল্টেন্টের সাহায্য নিন যিনি আধুনিক প্রযুক্তি ও এর বিপদগুলো সম্পর্কে সচেতন।

যোগ্যতা ব্যপারটা শুধুমাত্র সার্টিফিকেট আর প্রতিষ্ঠান কেন্দ্রিক না। বাংলাদেশের কথাই ধরুন। এখানে বড় বড় পাবলিক ভার্সিটিগুলোতে কয়টা সীট? এর বাইরে যোগ্যরা নাই? আছে! একটা বড় সংখ্যার যোগ্য লোক ভালো ভার্সিটিগুলোতে চান্স পায় না। এদের যোগ্যতা প্রমাণের একটা টুল হবে ভার্সিটিয়ান।

আপনি কোথায় পড়ছেন বা রেজাল্ট কেমন হচ্ছে, সেটাই বড় কথা না। আপনি কী শিখছেন, কতটুকু জ্ঞান অর্জন করছেন এবং বর্তমান ও ভবিষ্যত পৃথিবীর জন্য নিজেকে কতটুকু উপযুক্ত করে তুলছেন, সেটা হচ্ছে আপনার আসল যোগ্যতা। এই যোগ্যতা অর্জন ও প্রমাণের প্লাটফর্ম বানাচ্ছি আমরা।

আগামী কয়েক দশকের ভেতরে বেকার সমস্যা হবে পৃথিবীর প্রধানতম সমস্যা। বেকারদের যদি সরকারী ভাতা দিয়ে সন্তুষ্ট করা না যায়, তাহলে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ হবে জনগন ভার্সেস রাষ্ট্র। আর এই দুর্যোগের দিনগুলোতে ভার্সিটিয়ান আপনাকে হেল্প করবে জব পেতে, বেটার ক্যারিয়ার গড়তে।

আমাদের দেশে একসময় শিক্ষার হার এত কম ছিলো যে, কারো সার্টিফিকেট থাকলেই তার চাকরি হয়ে যেত। আমাদের বেশীরভাগ অভিভাবক এখনো সেটাকেই বাস্তবতা ধরে নিয়ে শুধুমাত্র ভালো রেজাল্টের উপরে জোর দিচ্ছে। ফলে, শিক্ষার্থীদের উপরে এত বেশী প্রেসার পড়ে যাচ্ছে যে তারা ক্যারিয়ারের কথা ভাবার সময়ই পায় না। ফলে প্রতি বছর লাখ লাখ গ্রাজুয়েট বের হওয়ার পরেও একটা প্রতিষ্ঠান নিয়োগ দেয়ার মত যোগ্য লোক পাচ্ছে না। অতিরিক্ত বেতন দিয়ে বিদেশীদের নিয়োগ দিয়ে প্রতিষ্ঠান চালাতে হচ্ছে।

এসবের অবসান হতে পারে যদি মানুষকে ক্যারিয়ার ও স্কিলের ব্যপারে সচেতন করা যায়। এজন্য একটা গ্রুপ করলাম। ওখানে ক্যারিয়ার নিয়ে আলোচনা, গাইডলাইন শেয়ার করা হবে। কেউ চাইলে নিজের প্রতিষ্ঠানের জন্য জব পোস্টিংও করতে পারবেন। লিংক কমেন্টে।

Trivuz Alam

Trivuz Alam

কাজ করি তথ্যপ্রযুক্তি নিয়ে, বাদবাকী সব ভালো লাগা থেকে করা। নতুন কিছু শিখতে ভালো লাগে। গেমিং, বই পড়া, ফটোগ্রাফি, ভ্রমণ করা হয় ভালো লাগার জায়গা থেকে। আর ভালো লাগে চিন্তা করতে। সেসব চিন্তার কিছু কিছু প্রকাশ করবো এখানে।

সাম্প্রতিক লেখা

যেসব টপিক নিয়ে লেখালেখি করছি