Paragraphica নামের এই যন্ত্ররে ক্যামেরা বলা ঠিক হবে কিনা বুঝতেছি না। এটি কাজ করে ক্যামেরার মতই; যেকোন জায়গার ছবি তুলতে পারে। তবে সেই ছবি অপটিক্যাল লেন্সের মাধ্যমে না বরং লোকেশন ডাটা থেকে বর্ণনা তৈরি করে সেটাকে আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্সরে প্রোভাইড করে, এআই ছবিটা তৈরি করে।ইন্টারেস্টিং কনসেপ্ট!
এটা দেখে ভাবছিলাম— তাহলে তো ইমেজ স্টোরেজ সমস্যার একটা সমাধান হয়ে গেল! এক কিলোবাইট স্পেসেই ৪/৫-টা ছবির জায়গা হয়ে যাবে। মাত্র ২০০ বাইট স্পেসে একটা ছবি রাখা গেলে, দারুণ হয়! এধরনের জিনিষ সার্ভিলেন্স সিস্টেমে ব্যবহার করা গেলে খুব অল্প স্পেস ও প্রসেসিং ক্ষমতা ব্যবহার করে ম্যাসিভ স্কেলে সার্ভিলেন্স সম্ভব। এই ডাটারে যেহেতু সরাসরি রিড করা যাচ্ছে তার মানে এগুলোর উপরে সহজে কুয়েরি চালানো যাবে। আনস্ট্রাকচার্ড ডাটা প্রসেসিং তো এখন আর কোন সমস্যাই না।
কাজ করি তথ্যপ্রযুক্তি নিয়ে, বাদবাকী সব ভালো লাগা থেকে করা। নতুন কিছু শিখতে ভালো লাগে। গেমিং, বই পড়া, ফটোগ্রাফি, ভ্রমণ করা হয় ভালো লাগার জায়গা থেকে। আর ভালো লাগে চিন্তা করতে। সেসব চিন্তার কিছু কিছু প্রকাশ করবো এখানে।