পার্টনারশীপ - ৪
প্যারেন্টিং বইটা লিখতে গিয়ে মূলত পার্টনারশীপ নিয়ে আলাদা একটা বই লেখা দরকার মনে হলো, সেখান থেকে এই পার্টনারশীপ সিরিজের শুরু। তো, প্যারেন্টিং এর সাথে পার্টনারশীপের সম্পর্কটা কতটা গভীর তার একটা উদাহরণ দেই-
মনে করেন আপনার বাচ্চাকে শব্দ করে দরজা বন্ধ করা যে খারাপ, এটা শেখাতে চাচ্ছেন। কিন্তু, আপনার পার্টনারও এই কাজ করে। মানে, শব্দ করে দরজা বন্ধ করে। এখন আপনি যদি বাচ্চাকে শেখাতে যান, পার্টনার ভাববে ইনডাইরেক্টলি তাকে ইনসাল্ট করছেন। ফলে সম্পর্কে নেগেটিভ প্রভাব পড়বে। আবার যদি গোপনে বাচ্চাকে শেখান, সেটা অতটা কার্যকরী হবে না। কারণ, বাচ্চা দেখবে বাসায় অন্যরা শব্দ করে দরজা বন্ধ করছে।
তো, এক্ষেত্রে কী করবেন?
পুনশ্চঃ এটা একটা কালচারাল সমস্যা। পার্টনারের সাথে আলাপ করে আপনি তার এই অভ্যাস দূর করতে পারবেন না। কালচারাল/রুচিগত ও অভ্যাসগত সমস্যাগুলো আলাপ-আলোচনা করে সমাধান হয় না সাধারণত বরং পার্টনার অফেন্ডেড হয়। এই বিষয়টা নিয়ে আরেকদিন আলোচনা করবো।