গতবছর (২০২৩) এপ্রিল মাসে একটা গবেষণার কথা শেয়ার করেছিলাম যেখানে একটা আর্টিফিশিয়াল এনভায়রমেন্ট তৈরি করে তাতে ২৫টা AI এজেন্ট ছেড়ে দেয়া হয়েছিলো (লিংক), তারা কী করে দেখার জন্য। তারপর ছয় মাস আগে (May 2024) একটা হসপিটাল সিমুলেশনের খবর শেয়ার করেছিলাম (লিংক) যেখানে AI এজেন্টরা রোগী ও ডাক্তারের ভূমিকায় থাকে। প্রথম গবেষণাটা যারা করেছিলো (২৫ এজেন্ট), তারা গত সপ্তাহে তাদের রিসার্চে
একটা নতুন এডুকেশন সিস্টেম চালু করার পথে প্রধানতম বাঁধাগুলোর ভেতরে তিনটা হচ্ছে— ক) সিস্টেম রান করার উপযোগী ইনফ্রাস্ট্রাকচার তৈরি করাখ) ঐ সিস্টেমের জন্য উপযোগী শিক্ষক প্রশিক্ষন দেয়াগ) মূল্যায়ণ পদ্ধতির পরিবর্তনঅতীতে এই তিনটি বিষয়ই ব্যয়বহুল ও সময়-সাপেক্ষ ছিলো। তথ্য-প্রযুক্তির অগ্রগতি ও এর যথাযথ ব্যবহার করা গেলে খরচ এবং সময়, দু'টোই বাঁচানো সম্ভব। আগের পর্বে বর্ণিত লেভেল বেসড এড
ক্লাশ-১ ২ ৩ ... ১০ ... ভার্সিটি ফার্স্ট ইয়ার, সেকেন্ড ইয়ার, সেমিস্টার ১ ২ ৩... এসব কম কার্যকরী সিস্টেম। বিশেষ করে, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের যুগে এসব আর চলবে না। নতুন একাডেমিক সিস্টেম দাঁড় করাতে হবে আমাদের। আমি একটা সিস্টেম নিয়ে দীর্ঘদিন ভাবছি। এর আগে বেশ কয়েকবার ফেসবুকে আর ব্লগে শেয়ার করেছিলাম, আমার পুরানো পাঠকরা হয়তো মনে করতে পারবেন। আবার বলি—বর্তমান একাডেমিক সিস্টেমে একটা ক্লাশে
CS DESK কিভাবে ব্যবহার করবেন বা মোবাইল অ্যাপ নিয়ে যারা জানতে চাচ্ছিলেন, তাদের জন্য এই পোস্ট। ওয়েবে মূলত ডেস্কটপ ভার্সন রিলিজ দিয়েছিলাম, ফলে এটা মোবাইলের জন্য অপটিমাইজড না। মোবাইল অ্যাপ পরে পাবেন। ডেস্কটপ বা ল্যাপটপে কাজ করার সময় টুডু লিস্ট আর স্টিকি অ্যাপ অনেকেই ব্যবহার করেন। তারা ভিন্ন ভিন্ন কয়েকটা অ্যাপ ব্যবহার না করে একটা ইন্টালফেসে এটা ব্যবহার করতে পারেন। কিছু ইনস্টল ক
বায়ূ দূষণের ক্ষতিকর দিকগুলো সম্পর্কে নতুন করে বলার কিছু নেই। শ্বাসযন্ত্রের রোগ (যেমন অ্যাজমা), হৃদরোগ, ডায়বেটিকসসহ অসংখ্য রোগ বৃদ্ধিতে বায়ূ দূষণ ভূমিকা রাখে। এমনকি বুদ্ধিবৃত্তিক বিষয়ে এর নেতিবাচক ভূমিকা আছে। দূষিত বায়ূতে বসবাস করতে থাকলে আপনার বাচ্চাদের মেধা কমে যেতে থাকবে। সাম্প্রতিক বেশ কিছু গবেষণায় এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স বৃদ্ধির সাথে এয়ার পল্যুশনের যোগসূত্র পাওয়া গিয়েছে।
ফেসবুকে পোস্ট করার একটু পরেই যেসব লেখা অনলী মী করে ফেলি, সেগুলোর একটা কপি ত্রিভুজ ডট নেটে থাকে। দু'টো কারণে ফেসবুকে কোন পোস্ট দেয়ার কিছুক্ষণের ভেতরে অনলী মী করি— ১) পোস্টে কমেন্ট করে লোকজন জবাব আশা করে কিন্তু আমার ফেসবুকে থাকার সময় হয় না বলে জবাব দিতে পারি না। এতে অনেকে মন খারাপ করে (অনেকে কমেন্ট ডিলিটও করে)। ২) ফেসবুকের অডিয়েন্সের ভুল বুঝার প্রবনতা বেশী, ফলে যথেষ্ঠ সময়
ইনস্ট্যান্ট কফি যদি আপনি সঠিক নিয়মে বানাতে পারেন সেটার টেস্ট বেশ ভালোই হয়। একটা রেসিপি শিখিয়ে দেই আপনাদের।তার আগে ইনস্ট্যান্ট কিভাবে তৈরি হয় বলি, তাহলে নিজেও কিছু রেসিপি ইনভেন্ট করতে পারবেন। গ্রাউন্ড (গুড়া) কফি ব্রু করে যে ঘন কালো তরলটা পাওয়া যায়, যেটারে এসপ্রেসো (Espresso) বলে, সেই এসপ্রেসোরে হিট দিয়ে শক্ত গুড়া করলে যেটা হয়— সেটা হচ্ছে ইনস্ট্যান্ট কফি।এখন আপনি যদি হুট করে এক ব
আমাদের অনুপ্রেরণার সবচাইতে বড় উৎস আমাদের প্রিয় মানুশেরা। যার জীবনে যত বেশী প্রিয় মানুশ আছে, তার জীবন ততই আনন্দময়।কিভাবে কেউ আমাদের প্রিয় হয়ে উঠে? আপনার জন্য কেউ কিছু করছে তাই সে আপনার প্রিয়? নাহ! কেউ আপনার জন্য কিছু করছে বলে যদি সে প্রিয় হয়, তাহলে সে আসলে আপনার প্রিয় লোক না। এখানে আপনার প্রিয় মানুশটা আপনি নিজে। এজন্যই দেখবেন যখন থেকে তিনি আর কিছু করতে পারছে না বা করছে না, তখন ত
প্রযুক্তি গ্রহণ করা তখনই ভালো যখন আপনি এর সাথে রিলেটেড জ্ঞানও গ্রহণ করবেন, নয়তো সেটা ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে এর তিনটা উদাহরণ দেই। ১) আমরা টেলিভিশন গ্রহণ করলাম কিন্তু টেলিভিশন যে বাচ্চাদের জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে সেই জ্ঞান নিলাম না। আজ পর্যন্ত আমাদের দেশে টিভি চ্যানেলের কোন রেটিং নেই। পশ্চিমা দেশে বাচ্চাদের চ্যানেল, বড়দের চ্যানেল, এরকম নানা রেটিং দি
এয়ার পিউরিফায়ার কিনলাম। পৃথিবীর সবচাইতে দূষিত শহরে বাস করার জন্য এই জিনিষ থাকা বাধ্যতামূলক মনে হয় আমার কাছে। একটা এয়ার মনিটরিং এপ মোবাইলে সেটাপ করার পর ঢাকার বাতাসের অবস্থা দেখে মাস খানেক ধরে এয়ার পিউরিফায়ার নিয়ে ঘাঁটাঘাটি করে যা বুঝলাম সংক্ষেপে তা শেয়ার করি। ভবিষ্যতে যারা কিনবেন, তাদের কাজে আসবে হয়তো! এয়ার পিউরিফায়ারে মূলত তিন ধরনের ফিল্টার থাকে- ১) ডাস্ট ফিল্টারঃ যেটা রুম